সূত্রের খবর দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন আনন্দ। প্রাক্তন আইএএস আধিকারিক এবং সম্প্রতি মেঘালয় সরকারের উপদেষ্টা আনন্দের জন্ম কেরলের কোট্টায়ামে। ১৯৫১ সালে ২ জানুয়ারি।
নদিয়ার প্রশাসনিক বৈঠকে রাজ্যের তাঁতিদের সুবিধের জন্য প্রতিটি জেলায় বাংলার শাড়ির আউটলেট খুলতে পরামর্শ মমতার। আগামী মরশুম থেকেই প্রতিটি মেলায় থাকবে এই স্টল।
বাংলার ঘরে ঘরে পরিষ্কার পানীয় জল পৌঁছে দিতে পেরে উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সাফল্যের জন্য বাংলার মানুষ তথা রাজ্য সরকারকে অভিন্দনও জানালেন তিনি।
মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ জানিয়েছেন, মাংসের বিপুল পরিমাণ উৎপাদন এবং বিক্রয় করে রাজ্যের কোষাগারে ব্যাপক লাভ আনার কথা বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথা মেনেই আজ বাংলার দুয়ারে এসেছে এই সাফল্য।
আড়ম্বরতা নিয়ে যখন শাসকদলের বিরুদ্ধে হাজার হাজার অভিযোগ, তখন দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিন্তু ছোট্ট ঘরটিতে থাকতেই অভ্যস্ত এবং স্বচ্ছন্দ।
প্রাচীনকালে বাঙালি বণিকরা লক্ষ্মীপুজো শেষে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করতেন। সেই সময় জন্ম নেয় একটি প্রবাদ, “বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী”।
উৎকর্ষ বাংলার নিয়োপত্র বিতর্কে ভুল মেনে নিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হরেকৃষ্ণ দ্বিদেবী। তিনি জানিয়েছেন ১০৭ জনের নিয়োগপত্র ভুয়ো ছিল। তবে এই ১০৭ জনের ভবিষ্যৎ ব্যর্থ হতে দেবে না রাজ্য সরকার। একই সঙ্গে তিনি বলেন এবার থেকে এজাতীয় ভুল যাতে না হয় তারজন্য নিয়োগপত্র দুই বার করে পরীক্ষা করা হবে।
কখনও “পার্থর কাছে অর্পিতা আছে”, কখনও “অনুব্রত বাবু, ভয়ে হল কাবু”, বাংলার প্রত্যন্ত গ্রামের ভাদু গানের সুরে কোমর দোলানো নাচকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় হাতিয়ার করল বিজেপি। পোস্ট করলেন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক রথীন্দ্র বসু।
পেশায় আয়কর কর্মী তাহরিনা ইংলিশ চ্যানেল পার করেছেন আগেই। এবার লক্ষ্য ছিল স্পেনের জিব্রাল্টার প্রণালি। তবে বাধ সাধল সেই ভিসা। অবশেষে সব বাধা বিপত্তি কাটিয়ে মাছের চোখে তির বিধলেন উলুবেরিয়ার তাহরিনা নাসরিন। জিব্রাল্টের প্রণালি পার করলেন উলুবেরিয়ার নিমদিঘির মেয়ে।
হাওড়ায় বাড়ি অচিন্ত্য শেউলির। মাত্র ২০ বছরের ছেলের সোনা জয়ের খবর এই মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়েছে চারিদিকে।