ত্রিপুরার ৬০ আসনের বিধানসভায়, ২০টি আসন তফসিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত। ২০১৮ সালের নির্বাচনে, ২০টি আসন, সমস্ত তফসিলি উপজাতি, বিজেপির অ্যাকাউন্টে এসেছিল।
রবিবার দলীয় সভায় তিনি স্পষ্টই জানান,'এখানে কংগ্রেস এবং কমিউনিস্টরা জোট করেছে। এর থেকে একটা ইঙ্গিত স্পষ্ট যে তাঁরা বুঝে গিয়েছে যে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই এরা জিততে পারবে না।
ভোটমুখী ত্রিপুরায় অমিত শাহ বাম আর কংগ্রেসকে একসঙ্গে আক্রমণ করেন। তাঁর নিশানায় আদিবাসী সংগঠন টিপরা মোথাও।
আইএসএফ-এর সঙ্গে হাত মিলিয়েছে বাম কংগ্রেস আর বিজেপি। সুখেন্দু শেখর রায়ের এই অভিযোগের পরই পাল্টা আক্রমণ করেন রাহুল সিনহা।
নভেম্বর মাসের শুরুতেই বাংলায় আসছেন দলের প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ। একই মাসের শেষে আসছেন দলের প্রধান মুখ নরেন্দ্র মোদী। আর, এই দুই উপস্থিতিতেই বড়সড় ভূমিকা নিতে চলেছেন তাঁদের অন্যতম কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী, তথা, রাজ্যের প্রধান দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রীতিমত ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে ঘিরে রাজ্যে সিবিআই আর এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের রাজ্যে সক্রিয়তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ছাড়পত্র দিলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'আমি বিশ্বাস করিনা সিবিআই আর ইডির এই বাড়াবাড়ির পিছনে প্রধানমন্ত্রী মোদী রয়েছেন।'
রাজ্যপালের উপর চাপ সৃষ্টি করল বাম ও কংগ্রেসও। রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির সুপারিশ করার দাবিতে রাজ্যপালকে চাপ দেওয়া হচ্ছে। তাদের দাবি, কথা বলার দিন আর নেই, এবার করে দেখান রাজ্যপাল।
শেষ বিধানসভা নির্বাচনেও ভালো ব্যবধানে জয়ী হয়েছিল ডিএমকে। ধরাশায়ী হয়েছিল এডিএমকে, বিজেপি-র মতো দলগুলি। এবার পুরভোটের ময়দানেও যেন ফের সেই ছবিরই পুনরাবৃত্তি দেখতে পাওয়া গেল।
তৃণমূলের এই সাফল্যের জন্য বামফ্রন্টকেই দায়ী করেছেন কংগ্রেস নেতা শঙ্কর মালাকার। তিনি বলেন, "বামফ্রন্টের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস ও অশোক ভট্টাচার্যের অহংকারই ডুবিয়েছে। বারবার জোটের কথা বলেও তারা আগেভাগে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে সেই সম্ভাবনায় জল ঢেলেছে।"
১৩৪ টি আসনে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। তবে বাম ও কংগ্রেস মাত্র ২টি করে আসন পেলেও ভোটপ্রাপ্তির শতাংশের হারে বিজেপিকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বামেরা।