সুপ্রিম কোর্টের শূন্যপদ পুরণ হয়ে গেল। হাইকোর্টের দুই প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের বিচারকের দায়িত্ব পেলেন। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কিরেন রিজিজু।
সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৩২। ১৩ ডিসেম্বর, ২০১২-এ সুপ্রিম কোর্টের ছয় সদস্যের কলেজিয়াম এই পাঁচ বিচারপতির নাম সুপারিশ করেছিল।
কলেজিয়াম নিয়ে কেন্দ্র ও সুপ্রিম কোর্টের তরজার মধ্যেই পাঁচ বিচারপতি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি কেন্দ্রের। শুভেচ্ছা জানালেন আইনমন্ত্রী।
মোদী সরকারের পক্ষ থেকে সংসদে এমনই তথ্য দিয়েছেন কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রী কিরণ রিজিজু।
আবারও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন হবে কি না? সুপ্রিম কোর্ট ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণ কী?
রাজাশেখর মান্থার এজলাস এখনও বয়কট করে রয়েছেন আইনজীবীদের একাংশ। যা নিয়ে শুক্রবার রীতিমত উষ্মা প্রকাশ করেন বিচারক। তিনি বলেন এতে সাংবিধানিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে।
হাইকোর্ট চত্বরে নজির বিহীন বিশৃঙ্খলার তীব্র নিন্দা করছেন সর্বস্তরের মানুষ। ঘটনার বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণদিতভাবে আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।
সোমবার বিচারপতি রাজশেখর মান্থার আদালতের বাইরে যে বিক্ষোভ হয়েছিল সে সম্পর্ক অবহিত প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব। তিনি ঘটনার ছবি ও ভিডিও সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে।
এজলাসে ঢুকতে না দেওয়ায় বিপর্যস্ত হয়েছে গোটা বিচার ব্যবস্থা। গোটা ঘটনাটি ফৌজদারি অপরাধ কি না সেবিষয়টিও বিচার্য বলেই জানিয়েছেন বিচারপতি মান্থা। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে শহরের বুদ্ধিজীবী মহলও।
সিভি আনন্দ বোস মঙ্গলবার রাজ্য সরকারকে বিচার বিভাগকে রক্ষা করতে ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন ।