বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ থেকে সরছে একাধিক এসএসসি মামলা। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই রহস্য ক্রমশ ঘনীভূত। কারণ এই সাহসী বিচারপতির একের পর এক রায়ে, চাপ বাড়ছে রাজ্যের। তাঁর নির্দেশেই এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ের চাকরি যাওয়া থেকে শুরু করে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে একের পর এক সিবিআই তলব করা হয়েছে। আর এই রায়গুলিই মমতার সরকারে চাপ বাড়িয়ে দিয়েছে।
বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের ৩৪ জন বিচারপতির কাজ করার কথা। কিন্তু কাজ করছেন ৩২ জন। এই দুই বিচারপতি দায়িত্বভার বুঝে নিলে সুপ্রিম কোর্ট পূর্ণ শক্তি নিয়ে কাজ করতে পারেবে।
ইংরেজবাজার, মাটিয়া, দেগঙ্গা, এবং বাঁশদ্রোণীতে ঘটে যাওয়া নৃশংশ চার ধর্ষণকাণ্ডে আদালতে রিপোর্ট পেশ করল রাজ্য। তদন্তের অগ্রহতি সংক্রান্ত রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে বলে খবর।
এজলাসে বিচারপতির অনুপস্থিতির কারণে সোমবার আনিস খান মৃত্যু মামলার শুনানি হয়নি। সোমবার বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বেঞ্চে এই ঘটনার রিপোর্ট পেশ করার কথা ছিল রাজ্য সরকার গঠিত সিটের। রিপোর্ট তৈরি থাকলেও মামলার শুনানি না হওয়ায় এদিন তা আদালতে পেশ করতে পারেননি তদন্তকারীরা।
হাইকোর্টের বিচারপতি নিয়োগের উদ্ধৃতি দিয়ে সিজেআই বলেছেন সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার, কেন্দ্র সরকার প্রস্তাব বিবেচনার পরে সেই প্রস্তাব সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠায়। তারপরে বিচারপতি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
ঘটনাটি পূর্ব মেদিনীপুরের। তমলুকের (Tamluk) বাসিন্দা তিনকড়ি মিত্র। বয়স ৮৫ বছরের আশেপাশে। বৃদ্ধ তিনকড়ি স্ত্রী ও পুত্রকে হারিয়েছেন। নিজের বলতে দুই মেয়ে। তাঁরা হলেন শিপ্রা সাউ ও শম্পা দত্ত। যদিও দুজনেরই বিয়ে হয়ে গিয়েছে। বুড়ো বয়সে তাঁর একমাত্র সম্বল বলতে বাড়ি খান।
প্রধানবিচারপতি বলেন বর্তমানে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার। সুপ্রিম কোর্টে শুরু হয়েছে শারীরিক শুনানি। যা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন, কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বিকাশ সিং।
চিনা বিজ্ঞানীদের দাবি আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই প্রসিকিউটর ৯৭ শতাংশেরও বেশি নির্ভুল ভাবে যেকোনও মানুষকে দোষী সাব্যস্ত বা নির্দোষ প্রামান করতে পারে। ইতিমধ্যে চিনে এজাতীয় যন্ত্রের সাহায্যে আইন ব্যবস্থার কাজ করা হচ্ছে বলেও সূত্রের খবর।
মাদ্রাজ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের বদলি নিয়ে বাড়ছে ধোঁয়াশা। প্রশ্ন উঠছে সুপ্রিম কোর্টের অন্দরেও
দিন কয়েক আগেই একটি ধর্ষণের চেষ্টা ও শ্লীলনাহানির মামলায় রায়দান করেছিলেন বিচারপতি অবিনাশ কুমার। সেখানে তিনি বলেছিলেন ২০ বছর বয়সী লালন কুমারকে মধুবনি জেলার মাধর গ্রামের প্রায় ২ হাজার মহিলার কাপড় আগামী ৬ মাস ধরে কেচে দিতে হবে।