'চীন ভারতের সীমান্তবর্তী শান্তি বজায় রাখতে চীন ও ভারত উভয়েই এখন পারস্পরিক সমঝোতার মধ্যে দিয়ে নিজেদের সীমান্তগত সুরক্ষা বজায় রাখছে।' হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিট ২০২২ এ অংশ নিয়ে সীমান্ত প্রসঙ্গে বললেন ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
গ্লোবাল টেকনোলজি সামিট ২০২০ শুরু হচ্ছে ২৯ নভেম্বর থেকে। এই অনুষ্ঠান চলবে পয়লা ডিসেম্বর পর্যন্ত। যোগ দেবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। প্রথম দিন ভারতের G20 শেরপা অমিতাভ কান্তের সাথে কথা বলবেন।
‘যখন কিছু সন্ত্রাসীকে নিষিদ্ধ করার প্রসঙ্গ উঠে আসে, তখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ‘আফসোসের সাথে’ কিছু ক্ষেত্রে কোনও পদক্ষেপ নিতে পারে না, কারণ তার সঙ্গে ‘রাজনৈতিক বিবেচনা’ জড়িয়ে থাকে’, আন্তর্জাতিক বৈঠকে স্পষ্ট ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
উত্তপ্ত পরিস্থিতিতেও, ভারত-রাশিয়া সম্পর্কের মধ্যে কোনও চিড় ধরেনি। এই অবস্থা চলাকালীন দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীর সাক্ষাতে কী সুফল মেলে, সেইদিকেই তাকিয়ে গোটা বিশ্বের রাজনৈতিক মহল।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রিয় শব্দ ‘ফিডব্যাক’, অর্থাৎ, প্রতিক্রিয়া। আফগানিস্তানের মাজার-ই-শরিফ শহরে ভারতীয় কনসুলেটে জঙ্গি হামলার খবর পেয়ে মাঝরাতে ফোন করলেন মোদী। কী বললেন বিদেশমন্ত্রী এস. জয়শঙ্করকে?
বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যের জেরে যখন একদিকে বিতর্ক তুঙ্গে ঠিক সেই সময়ই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর থেকে আকস্মিকভাবে বাদ পড়লেন বিদেশমন্ত্রী মোমেন। এই ঘটনা কূটনৈতিক স্তরে যে জল্পনা আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। যদিও এই ঘটনার পক্ষে কাদের যুক্তি দিয়েছেন, শারীরিক অসুস্থতা ও অন্যান্য নানা কারণেই এই সিদ্ধান্ত হতে পারে।
চিন সীমান্ত চুক্তি উপেক্ষা করেছে। যা গালওয়ান উপত্যকায় অচলাবস্থার ছায়া ফেলেছে। আর সেই কারণেই দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। ব্রাজিলের সাও পাওলোতে ভারতীয়দের একটি অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
জয়শঙ্কর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিদেশমন্ত্রী আবদুল মোমেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে তার সাক্ষাতে, বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর তাকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ব্যক্তিগত শুভেচ্ছাবার্তা দেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেছেন রাশিয়ানরা তাঁকে হত্যা করতে বদ্ধ পরিকর। ক্রেমলিনের নির্দেশে শত শত ভাড়াটে রুশ গুন্ডা ইউক্রেনের ঢুকে পড়েছে।
প্যালেস্টাইনের রাষ্ট্রদূতের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন দেশের শীর্ষ স্থানীয় কর্তাব্যর্তিরা। মুকুল আর্যের মৃত্যুর খবর তাদের কাছে একটি বড় ধাক্কা বলেও জানিয়েছেন অনেকে। প্যালেস্টাইনে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি জারি করে জানান হয়েছিল, মুকুল আর্যের মৃত্যুর খবর খুবই বেদনাদায়ক।