নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৩১ জানুয়ারি এসব আসনে নির্বাচনের নোটিশ জারি করা হবে। আর মনোনয়ন দাখিলের শেষ তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি।
ত্রিপুরায় চলতি বছরেই বিধানসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই জোট বেঁধেছে সিপিএম-কংগ্রেস। বিজেপি - তৃণমূল একাই লড়বে। ট্রাম্পকার্ড হতে পারে টিপরা মোথা নামের উপজাতি দল।
আজমির, ভিলওয়াড়া, কোটা, বুন্দি, দৌসা, সাওয়াই মাধোপুর, করৌলি, আলওয়ার জেলা এবং জয়পুর গ্রামীণ আসনেও গুজ্জর অধ্যুষিত এলাকা রয়েছে। তাই এই ভোটব্যাঙ্ককে সাহায্য করতে ব্যস্ত বিজেপি।
মঙ্গলবারের বৈঠকে জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকের প্রস্তাব যেমন আলোচনা হয়েছে, তেমনি বৈঠকের স্থান ও অন্যান্য আয়োজন নিয়েও আলোচনা হয়েছে। জাতীয় কার্যনির্বাহী বৈঠকে বিজেপির ফোকাস থাকবে এই বছর নয়টি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের দিকে।
প্রথম তালিকায় নাম রয়েছে ৫২টি আসনের প্রার্থীদের। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে, রাজ্যে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) এবং বিজেপি জোট সরকার গঠিত হয়েছিল। কংগ্রেস একক বৃহত্তম দল হিসেবে আবির্ভূত হয়।
বর্তমানে মধ্যপ্রদেশ, ত্রিপুরা এবং কর্ণাটকে বিজেপির সরকার রয়েছে, অন্যদিকে মেঘালয়, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরামে বিজেপি এনডিএ জোটের সাথে সরকারে রয়েছে। কংগ্রেসের আছে শুধু রাজস্থান ও ছত্তিশগড়।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সুবল ভৌমিক রাজ্য সভাপতি থাকাকালীন যারা দল থেকে সরে গিয়েছিলেন, তাঁদের আবার দলে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা, ত্রিপুরা, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরামে ২০২৩ সালের বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এগুলি ছাড়াও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, বিজেপি রাজ্যসভার সদস্য অনিল বালুনি এবং জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্রের উপস্থিতিতে চারজন বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেন। পরে বিজেপিতে যোগ দেওয়া চার বিধায়কের সবাই দলের জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করেন।
মঙ্গলবার মেঘালয়া সফরে যাবেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দলীয় কর্মীজের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন তিনি। আগামী বছর মেঘালয়া বিধানসভা নির্বাচন।