দুই দফার ভোট শেষে সমীক্ষা অনুযায়ী গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি পেতে পারে প্রায় ৫০ শতাংশ ভোট।
আগামী বছর ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। আর তারজন্য এখন থেকেই দলীয় নেতা কর্মীদের প্রস্তুত হতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভকে কাজে লাগাতে পরামর্শ বাম নেতার।
নেপালে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পরপরই শুরু হবে ভোট গণনা। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল আসতে এক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। নেপালে ফেডারেল পার্লামেন্টের ২৭৫টি আসন এবং সাতটি রাজ্য বিধানসভার ৫৫০টি আসনের জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
গুজরাটে বিজেপির টিকিট না পেয়ে দল ছাড়লেন বিজেপির ৬ বারের বিধায়ক মধুভাই শ্রীবাস্তব। তিনি জানিয়েছেন মোদী-শাহের আমন্ত্রণের গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছিলেন ১৯৯৫ সালে।
গুজরাট বিধানসভা নির্বাচের আগেই ভাঙল কংগ্রেস। দল ছাড়লেন ১০ বারের বিধায়ক মোহনসিং রথভা। তাঁর ছেলেরা বিজেপিতে যোগ দিয়েছে। ছেলেকে বিজেপি প্রার্থী করবে বলেও নিশ্চিত তিনি।
নির্বাচনের ফলাফল থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে বিজেপি হয় বেশির ভাগ আসনেই এগিয়ে আছে নয়তো দ্বিতীয় নম্বরের দল হয়েছে। এর থেকে স্পষ্ট যে শুধু হিন্দিভাষী অঞ্চলেই নয়, দক্ষিণেও বিজেপির সমর্থন বাড়তে শুরু করেছে।
৬টি রাজ্যে উপনির্বাচনের ভোট গণনা সকাল ৮টায় শুরু হয়ে এখনও চলছে। এই রাজ্যগুলির সাতটি বিধানসভা আসনের জন্য ভোট হয়েছে ৩ নভেম্বর।
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে নির্বাচনে। নতুন ভোটারদের আকর্ষিত করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি বয়স্ক ভোটারদের যাতে কোনও সমস্যা না হয় তার দিকেই বিশেষ নজন দেওয়া হবে।
আজই হতে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা। ১৮২ আসনের গুজরাট বিধানসভা ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে বিজেপি আর কংগ্রেসের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। এই রাজ্যে এবার খাতা খুলতে চলেছে আপও।
নির্বাচন কমিশন আগামীকাল অর্থাৎ তেসরা নভেম্বর গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচন সম্পর্কিত একটি বড় ঘোষণা করতে পারে। নাকি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণায় আরও বিলম্ব হবে?