বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের সংসদীয় কমিটির নেতাদের বৈঠক হয়েছিল সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বাড়িতে। দলীয় সূত্রের খবর কংগ্রেস নেতারা এখনও কেন্দ্রে নিজেদেরকেই প্রধান বিরোধী দল হিসেবে দাবি করে এসেছে।
আইএসএফ ছেড়ে এখন প্রায়ই তৃণমূলের ফিরছেন অনেক কর্মী। এমতাবস্থায় এবার বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএম ও আইএসএফ প্রায় দেড় হাজারের বেশি কর্মী তৃণমূলে যোগদান করলেন বসিরহাটে।
ভোটের আগে ভাঙন রুখতে মরিয়া বিজেপি। এহেন পরিস্থিতিতে দলে ভাঙন রুখতে এবং পুরভোট নিয়ে কৌশল ঠিক করতে বিজেপির শীর্ষ নের্তৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করলেন বিজেপির রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
আরও পড়ুন-
চরম আতঙ্কে বহু মানুষ গ্রাম ছেড়ে আশ্রয় নিতে শুরু করেন দূর দূরান্তে আত্মীয়ের বাড়িতে। অনেকে নদীর পাশেই তাঁবু খাটিয়ে থাকতে শুরু করেছেন। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অন্যত্র নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন তাঁরা। এই পরিস্থিতির মধ্যে কোথায় যাবেন কিছুই বুঝতে পারছেন না।
স্থানীয়দের অভিযোগ, টানা বৃষ্টির ফলে এলাকার পরিস্থিতি খুবই খারাপ। নেতা-মন্ত্রীরা এলাকা পরিদর্শন করছেন। কিন্তু, গঙ্গার ভাঙন বন্ধ করার জন্য তাঁরা কিছুই করছেন না।
মুর্শিদাবাদ দখলে ফের মাঠে নামানো হচ্ছে তৃণমূলের ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরকে। বিরোধী শিবিরে থাকা 'ত্রিশঙ্কু' কংগ্রেস, সিপিএম ও বিজেপিকে একযোগে টার্গেট করতে চাইছেন পিকে।
ঘাটালে বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন করতে এসে মুখ্যমন্ত্রী পরিস্থিতির ভয়াবহতা বিচার করে দিল্লি যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন মন্ত্রী বিধায়কদের। সেই মতো একটি দল তৈরী করা হয়েছিল।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্রের বড়ালিতে তৃণমূলের সভায় দশ হাজার আইএসএফ কর্মী যোগ দিলেন। তৃণমূল কংগ্রেসের ডায়মন্ডহারবার যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি শুভাশিস চক্রবর্তীর হাত ধরে এদিন এই বিপুল সংখ্যক আইএসএফ কর্মী যোগ দেন তৃণমূলে।
ভয়াবহ ভাঙনের ফলে ঘর-বাড়ি সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। মাথার উপর ছাদও হারিয়ে ফেলেছেন। ঘর হারিয়ে এখন তাঁদের ঠাঁই হয়েছে খোলা জায়গায়।