সীমান্ত রাজ্য উত্তরাখণ্ডে চিনের আপত্তিকর প্রবেশের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে পাশে পেলো ভারত।
চিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ন জানিয়েছেন চিন-ভারত সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ সীমার কাথে ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ১৯৯৩ ও ১৯৯৬ সালের চিন ভারতের চুক্তির চেতনা লঙ্ঘন করে
ফোরামটির আয়োজন করেছিল চায়না ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন এজেন্সি (সিআইডিসিএ)। এটি একটি সরকারি সংস্থা যার নেতৃত্বে ছিলেন প্রাক্তন উপ বিদেশমন্ত্রী ও ভারতে চিনা রাষ্ট্রদূত লুও ঝাওহুই।
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে অনুষ্ঠিত হযে গেলো 'আফগানিস্তানের মস্কো ফর্ম্যাট কনসালটেশনস' এর চতুর্থতম বৈঠক।বৈঠকে অংশগ্রহণকারী দেশগুলি প্রধানত আঞ্চলিক নিরাপত্তা, সামরিক-রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে আলোচনা করেন এখানে।
ভারত সেখানে ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। দেশ রক্ষায় নতুন ও আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত করা হয়েছে এই সেনাদের। জানিয়ে রাখি, ২০২০ সালের এপ্রিল-মে মাস থেকে সীমান্তে চীনের সঙ্গে উত্তেজনা চলছে।
দুই দেশের যুদ্ধ মহড়ার এটি ১৮ তম সংস্করণ। ভারত এবং মার্কিন সেনাবাহিনীর মধ্যে একটি বার্ষিক সামরিক অনুশীলনের অংশ এটি। যার লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান প্রতিরক্ষা সম্পর্কের সাথে স্ট্র্যাটেজিক কৌশল বিনিময় করা।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এই বৈঠক থেকে সেভাবে কোনও সাড়া জাগানো ফলাফল বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা নেই। যা আগের জলবায়ু পরিবর্তনের এই ধরনের বৈঠকে ঘটেছে।
চিনা স্যাটেলাইট এবং ব্যালিস্টিক মিসাইল ট্র্যাকিং জাহাজের দিকেও নজর রয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনীর। শ্রীলঙ্কার কোন বন্দরের দিকে এগোচ্ছে তা এখনও স্পষ্ট করেনি চিন। জাহাজটি পোর্ট ব্লেয়ার থেকে প্রায় ৩৫০০ কিলোমিটার দূরে ভারত মহাসাগরে চৌঠা নভেম্বর প্রবেশ করে।
মেরিন ট্রাফিককে উদ্ধৃত করে জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলি জানিয়েছে, চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং VI ভারত মহাসাগর অতিক্রম করেছে এবং বর্তমানে বালি উপকূলের কাছাকাছি রয়েছে।
ভারতের দাবি, CPEC হল চিনের আওতায় থাকা একটি প্রকল্প। গড়ে উঠেছে পাকিস্তান অধিগৃহীত কাশ্মীরের মধ্যে দিয়ে।