রাজনৈতিক হিংসা সংক্রান্ত একাধিক মামলার তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছিল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠিত কমিটি। যদিও তার পিছনে বিজেপির হাত রয়েছে বলে সরব হয় তৃণমূল।
ভোট পরবর্তী হিংসার মামলায় জাতীয় মানবধিকার কমিশনের (NHRC)রিপোর্ট পড়তে রাজ্যকে সময়সীমা বেঁধে দিল কলকাতা হাইকোর্ট।২ অগাস্ট রাজ্যের তরফে দেওয়া অতিরিক্ত হলফনামা নিয়ে মামলার পরবর্তী শুনানি।
ভোট গণনার পর তৃণমূলের সন্ত্রাসে বাড়ি ছাড়া হয়েছিলেন কুমিরমারি গ্রামের বাসিন্দা কৃষ্ণপদ মন্ডল। রবিবার পুলিশ পাহারায় বাড়িতে আসতেই ভোট-পরবর্তী হিংসায় গোসাবায় আক্রান্ত বিজেপি কর্মী।
ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে রিপোর্ট পেশ করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের পরবর্তী হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে পুলিশ প্রশাসন সহ রাজ্যের ১৬ টি জেলার দুষ্কৃতী তালিকা রাজ্য হাইকোর্টকে জমা দিয়েছে ।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে হয়নি এফআইআর-ই, হলেও তাতে যতজনের নাম আছে, তার ৩ শতাংশকেও গ্রেফতার করেনি। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে তাদের রিপোর্টে বঙ্গ পুলিশর ভূমিকা নিয়ে কী বলল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন?
পশ্চিমবঙ্গের ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদন। সবথেকে বেশি হিংসার অভিযোগ কোচবিহার, বীরভূম, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতা এবং পূর্ব বর্ধমানে।
২ মে বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের দিন কাঁকুড়গাছির শীতলাতলা লেনের বাসিন্দা অভিজিৎ সরকারের দেহ উদ্ধার হয়। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা তাঁকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে।