সারা দেশে বিভিন্ন নামে পালিত হয়। মকর সংক্রান্তির দিন গ্রহদের রাজা সূর্য ধনু রাশি ত্যাগ করে মকর রাশিতে প্রবেশ করেন।
মকর সংক্রান্তিতে গঙ্গাসাগরে একটি মেলার আয়োজন করা হয়, বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে গঙ্গা স্নান করলে মোক্ষ লাভ হয়।
মকর সংক্রান্তিতে সূর্য দক্ষিণায়ন থেকে উত্তরায়ণের পথে যাত্রা শুরু করে। এই তিথিতে ব্রহ্ম মুহূর্ত বা শুভ ক্ষণে স্নান করা অত্যন্ত পুণ্য প্রাপ্তির কাজ বলে মনে করা হয় ।
কেমন দেখতে হবে রাম মন্দির। ছবি দিয়ে জানাল অযোধ্যার রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ। মন্দির খুলবে আগামী বছর প্রথম দিকে।
সংক্রান্তির পর তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকায় মাঘের শেষ দিকে শীতের দাপট ফিরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।
নতুন সপ্তাহে দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। উত্তরবঙ্গেও হতে পারে বৃষ্টিপাত।
মকর সংক্রান্তির পূন্যস্নান করলে লক্ষ লক্ষ মানুষ। এদিন সকালে কুয়াশার কারণে সাময়িক বন্ধ ছিল নৌ চলাচল। অসুস্থদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে।
নদী, সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন, পূজা করা, দান করার পাশাপাশি তিল, গুড়, রেবদি ইত্যাদি খাওয়া এই দিনে খিচুড়ি খাওয়া বাধ্যতামূলক বলে মনে করা হয়। মকর সংক্রান্তিতে রান্না করা, খাওয়া এবং খিচুড়ি দান করাও গুরুত্বপূর্ণ।
মকর সংক্রান্তিতে, বাড়ির জলে গঙ্গা জল এবং তিল যোগ করে স্নান করুন। এই দিনে গঙ্গায় দান ও স্নান করলে মানুষের সমস্ত দুঃখ দূর হয় এবং জীবনে সুখের আগমন শুরু হয়। মকর সংক্রান্তিতে স্নান করার শুভ সময় সকাল ৭ টা ১৭ মিনিটে থেকে ৯ টা ৪ মিনিট পর্যন্ত।
সূর্য যখন পূর্ব থেকে উত্তরে চলে যায়, তখন তার রশ্মি স্বাস্থ্য ও শান্তি বৃদ্ধি করে। উত্তর দিকে যাওয়ার সময় সূর্য মকর রাশিতে প্রবেশ করে, তাই একে মকর সংক্রান্তিও বলা হয়। জেনে নেওয়া যাক কেন মকর সংক্রান্তির দিনে গঙ্গা স্নানকে এত শুভ বলে মনে করা হয়।