কেন্দ্র সরকারের সাহায্যেই নিজের বাড়িতে তৈরি করতে পারবেন বিদ্যুৎ। বিল মেটানোর জন্য অতিরিক্ত খরচও দিতে হবে না।
কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার ১০ বছরের আর্থনৈতিক পারফরম্যান্সের সঙ্গে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের ১০ বছরের অর্থনৈতিক পারফরম্যান্সের তুলনা করার জন্য একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে। সেই শ্বতপত্রই এদিন প্রকাশ করলেন নির্মলা সীতারমণ।
মোদী সরকার ২০১৯-২০ সালের বাজেটে নতুন ব্যয়ের ঘোষণা করেছিল এবং এটি নিয়েও আলোচনা হয়েছিল। এভাবেই অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।
সূত্র জানচ্ছে, কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ববর্তী কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড প্রগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স সরকারের ১০ বছরের অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার বিষয়ে একটি 'শ্বেতপত্র' আনতে চলেছে। এ কারণে বাজেট অধিবেশন একদিন বাড়ানো হয়েছে।
খাদ্য ও ভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেছেন যে সরকার সাধারণ মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে দৈনন্দিন খাদ্য সামগ্রী পাওয়া যায় তা নিশ্চিত করার জন্য প্রচেষ্টা করছে।
নতুন নিয়মের ফলে কর্মীদের মধ্যে কর্তব্য সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে, দায়িত্বশীল কর্মপরিবেশ তৈরি হবে। এছাড়াও ভবিষ্যতের ভয়ে দুর্নীতি ও কাজে গাফিলতি কমে আসবে। এতে অন্যদিকে সরকারের আর্থিক ক্ষতি রোধ হবে।
শুরু হয় বিরিয়ানির প্যাকেট বিলি। মুহুর্তে বদলে যায় মঞ্চের চেহারা। ফাঁকা হয়ে যায় হলঘর। হুড়োহুড়ি পড়ে যায় প্যাকেট নেওয়ার জন্য। হলঘর থেকে বেরনোর জন্য মহিলা তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে রীতিমতো ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়ে যায়।
অনুমান অনুসারে, ব্যক্তিগত আয়করের জন্য মৌলিক ছাড়ের সীমা ২.৫ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লক্ষ টাকা হতে পারে। এটা হলে অন্তত ৭ কোটি করদাতা উপকৃত হতে পারেন।
২০২১ সালের অক্টোবর থেকে কেন্দ্রীয় সরকারী অফিস থেকে ৯৬ লক্ষ ফিজিক্যাল ফাইল সরানো হয়েছে। আবর্জনা অপসারণের ফলে সরকারি অফিসে প্রায় ৩৫৫ লক্ষ বর্গফুট জায়গা খালি হয়েছে।
প্রতিবেদনটি উপস্থাপনের পর মহুয়ার বিরুদ্ধে বহিষ্কার প্রস্তাব আনার প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এদিকে সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন মহুয়া মৈত্র।