সম্প্রতি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কোনও খবর প্রকাশ করা নিয়ে একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। তারই বিরুদ্ধে বিরোধী দলগুলির অভিযোগকে চূড়ান্ত কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
নবম বার্ষিকীতে এমন প্রকল্পগুলিকে প্রচার করা হবে যেগুলি গোটা দেশে বিপুল সংখ্যক মানুষের জীবনকে স্পর্শ করেছে। তাদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই নবম বার্ষিকী অনুষ্ঠানকে সাজান হচ্ছে।
পাকিস্তান এবার ভারতের পথে হেঁটে ইউরোপীয় শক্তিগুলির লাল চোখ উপেক্ষা করে ভারতের পথে হাঁটল। রাশিয়ার থেকে তেল কেনার পাকা বন্দোবস্ত করল শরিফ সরকার।
ধর্নার দ্বিতীয় দিনেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে দেশের সমস্ত বিরোধী দলগুলিকে এক জোট হওয়ার আহ্বান জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন তিনি বলেন,'কে নেতা হবে এখন সেটা বড় কথা নয়। দেশের সমস্ত বিরোধী শক্তিগুলিকে একজোট হয়ে লড়তে হবে এই লড়াই মোদী সরকারকে হটানোর লড়াই।'
সাংসদ পদ খারিজ হওয়ার পরেই রাহুল গান্ধীর সাংবাদিক সম্মেলন। রাহুল জানিয়েছেন, তিনি মোদীকে প্রশ্ন করবেন। সাংসদ পদ খারিজ হওয়া নিয়ে তিনি কোনও মন্তব্য করবেন না।
ফৌজদারি অপরাধে ২ বছরের বেশি কারাদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করে রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ করেছেন লোকসভার স্পিকার। সেই আইনের ধারাকেই এবার চ্যালেঞ্জ জানানো হল সুপ্রিম কোর্টে।
রাহুল গান্ধী ইস্যুতে মোদী সরকারকে নিশানা মমতার। টুইট করে কড়া বার্তা। তবে নাম নিলেন না রাহুল গান্ধীর।
দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী ব্যঙ্গাত্মকভাবে বলেছিলেন যে 'আগে লুটপাট তারপর শাস্তিহীন জীবন', এটাই এই মোদী সরকারের মডেল হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেন, আমি আশা করি শুক্রবার আমাকে সংসদে কথা বলতে দেওয়া হবে। আজ আমার আসার এক মিনিটের মধ্যেই হাউস মুলতবি করা হয়েছে। কয়েকদিন আগে সংসদে যে ভাষণ দিয়েছিলাম। আদানি সম্পর্কে উত্থাপিত প্রশ্নগুলি বাদ দেওয়া হয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে আরেকটি মহা ষড়যন্ত্রের মঞ্চ তৈরি হয়েছে। ১৫ মার্চ, মোদি প্রশাসনের দমন নীতি এবং কাশ্মীরে কারাবন্দী নেতার মুক্তি সহ অনেক বিষয়ে আন্দোলন শুরু হতে চলেছে।