নির্বাচন কমিশন সোমবার ছয় রাজ্যের সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩ নভেম্বর ভোট গ্রহণ হবে। তিন দিন পরে অর্থাৎ ৬ নভেম্বর ফল প্রকাশ হবে।
ডিসেম্বর পর্যন্ত টিকবে না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। তাই ২০২৪ সালেই লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এই রাজ্যে।
এই বছর যদি এই সাতটি রাজ্যে নির্বাচন হয়, তাহলে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে মাত্র পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন হতে হবে। সেটাও সরকার চায় একসঙ্গে সম্পন্ন করা হোক। এর মাধ্যমে দেশকে বারবার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যেতে হবে না।
রাজ্যপাল নিজে নতুন বিধাকয়কে শপথবাক্য পাঠ করাবেন নয়তো অন্য কাউকে এই দায়িত্ব দেবেন। নির্বাচনে জিতে আসার পরে বিধায়ককে দ্রুত শপথ বাক্য পাঠ করানো জরুরি কারণ তা নাহলে এলাকায় উন্নয়ন স্তব্ধ হয়ে যাবে।
বিধানসভার ঘটনা নিয়ে রাজভবনে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের কাছে নালিশ জানাতে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সাসপেন্ড হওয়া বিধায়করাও। অন্যদিকে হাসপাতালে আহত বিজেপি বিধায়কদের সঙ্গে কথা বলেন সুকান্ত মজুমদার।
পঞ্জাব, উত্তরাখন্ড, মণিপুর, গোয়া ও উত্তরপ্রদেশের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। আর সেই প্রশ্নের উত্তর পেতে এদের সরিয়ে দেওয়ার বা সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী।
পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে কার্যত গেরুয়া ঝড়৷ চার রাজ্যেই গেরুয়া ঝড়ে দিশেহারা বিরোধীরা। এই আনন্দে সামিল সারা দেশের পাশাপাশি বাংলাও।
রাজ্যের প্রয়াত মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে শেষকৃত্য করা হবে নিমতলা মহাশ্মশানে। তাঁর আগে এদিন বেলা ১২ নাগাদ তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয় বিধানসভায়। পুস্পস্তবক দিয়ে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়।
রাজ্য-রাজ্যপালের বারবারই তিক্ততা প্রকাশ্যে এসেছে। মূলত একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে তা আরও প্রকট হতে শুরু করে। আর এবার পুরভোটের দিনেই রাজ্য বিধানসভার অধিবেশন স্থগিত করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়, এরপরেই রাজ্য এবং রাজ্যপালের সংঘাত পৌছল চরমে।
জগদীপ ধনকড় দাবি করছেন, কোনও ফাইল বকেয়া নেই। কিন্তু জগদীপ ধনকড়ের বিরুদ্ধে বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ, এমন বেশ কয়েকটি ফাইল আছে যেগুলো এখন পর্যন্ত বিধানসভায় ফেরৎ আসেনি।