মন্দিরের পবিত্রতা প্রতিষ্ঠার বছরের সঙ্গে নেপালি স্ট্যাম্পে উল্লিখিত বছরের এমন আশ্চর্যজনক মিল বেশ অপ্রত্যাশিত এবং চিন্তা-উদ্দীপক।
রাম মন্দিরের স্থাপত্যে ছোটখাটো বিবরণের যত্ন নেওয়া হয়েছে। রাম মন্দিরের মূল নকশাটি ১৯৮৮ সালে আহমেদাবাদে নির্মিত হয়েছিল। আহমেদাবাদের সামপুরা পরিবার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা বিড়লা মন্দিরের নকশাও করেছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, হাজরা মোড় থেকে কর্মসূচি শুরু হবে। মিছিল শেষ হবে পার্ক সার্কাসে। তিনি আরও বলেছেন, এটি কোনও প্রতিবাদ কর্মসূচি নয়।
অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধনের আর বাকি মাত্র ৬ দিন। তার আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লেপাক্ষী মন্দির সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
বিজেপি শাসিত অনেকগুলি রাজ্য-প্রশাসনের তরফ থেকে ২২ জানুয়ারি ‘জাতীয় ছুটি’ ঘোষণা করার আবেদন জানানো হয়েছে কেন্দ্রের মোদী সরকারের কাছে।
চম্পত রাই বলেছেন , তিন জন ভাস্কর রাম মন্দিরের জন্য মূর্তি তৈরি করেছিলেন। তাদের মধ্যে থেকেই একজনকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
আগামী সোমবার অযোধ্যায় রাম মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিখ্যাত ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে একাধিক ক্রিকেটার আছেন।
১৯৮৬ সালে আরএসএস প্রতিনিধি সভার রেজুলেশনের পর রাম মন্দিরের প্রচারের জোরদার করা হয়। বিজেপি সভাপতি লালকৃষ্ণ আডবানি দেশব্যাপী রথযাত্রার নেতৃত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।
বিনামূল্যেই পেয়ে যাবেন প্রভু শ্রী রামের প্রসাদ। কীভাবে প্রসাদের জন্য অর্ডার বুকিং করতে হবে, তা জেনে নিন।
অযোধ্যার রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে আমেরিকাতে আকর্ষণীয় আয়োজন করলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishwa Hindu Parishad) সদস্যরা ।