উত্তরাখণ্ডের জ্যোতিষপীঠের শঙ্করাচার্য অভিমুক্তেশ্বরানন্দ জানিয়েছেন, মন্দির হল ঈশ্বরের দেহ, মন্দিরের চূড়া হল ঈশ্বরের চোখ, আর মন্দিরের মাথায়ে যে কলস বসান হয় তা হল ঈশ্বরের মাথার প্রতিনিধিত্ব করে।
চার শঙ্করাচার্য হলেন, গুজরাট, উত্তরাখণ্ড, ওড়িশা ও কর্ণাটকের চারটি প্রধান মঠের প্রধান। অষ্টম শতাব্দীতে আদি শঙ্করাচার্য এই মঠগুলি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন
সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপকভাবে বেড়ে উঠেছে রামচরিতমানস পড়ার উৎসাহ।
অযোধ্যা রাম জন্মভূমি নিয়ে বহু বিতর্ক রয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই রয়েগেছে বিতর্ক। আসুন মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রাককালে দেখে নেওয়া যাক অযোধ্যার বিতর্কিত দিনগুলি।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কালারাম মন্দিরে যান। সেখানে তিনি মন্দিরে প্রার্থনা করেন।
"শাস্ত্র মেনে পুজো হচ্ছে না, এই কথাটা বলেছি বলে আমাদের ‘মোদী বিরোধী’ বলা হচ্ছে", ক্ষোভ প্রকাশ করলেন শঙ্করাচার্য।
১২ জানুয়ারি, শুক্রবার থেকে শুরু হল অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধনের কাউন্টডাউন, অডিও বার্তায় কী বললেন নরেন্দ্র মোদী?
প্রায় ৩০ জন দক্ষ কারিগর বিশালাকার ঘন্টা তৈরি করেছেন। এই ঘণ্টায় সোনা, রূপা, তামা, দস্তা, সীসা, টিন, লোহা আর পারজ রয়েছে। এটি দেশের বৃহত্তম ঘণ্টাগুলির মধ্যে একটি।
চার শঙ্করাচার্য হলেন যোশীমঠ, দ্বারকা মঠ, পুরী, শ্রিংগেরির প্রধান। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যা রাম মন্দির অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।
মন্দিরের দুয়ার খুলে দেবেন স্বয়ং দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই প্রস্তুতির মাঝেই এবার স্থাপন করা হল মন্দিরের সোনার দরজা।