স্বামী গৌতমানন্দ মহারাজ মঠ ও মিশনের অন্তবর্তীকালীন সপ্তদশ অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন। সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে পরবর্তীকালে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে স্থায়ী অধ্যক্ষ বেছে নেওয়া হবে।
রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ষোড়শ অধ্যক্ষ ছিলেন স্বামী স্মরণানন্দ মহারাজ। ২০১৭ সালের ১৭ জুলাই ছেকে অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব নেন। ২৯ জানুয়ারি মূত্রনালীতে সংক্রমণের কারণে রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করা হয়েছিল।
মোদীকে স্বাগত জানাতে রাস্তার ধারে ভিড় জমিয়েছিল সাধারণ মানুষ। মোদীকে স্বাগত জানাতে ভিড় করেছিলেন রামকৃষ্ণ আশ্রমের সদস্যরাও। মোদীর কনভয় ব্যাঙ্গালুরুর বাসাভানাগুড়িতে আশ্রমের কাছে আসতেই ভিড় উপচে পড়ে রাস্তার দু'ধারে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আরও বলেন 'স্বামী রামকৃষ্ণ পরমহংস ছিলেন এমন একজন কালীর সাধক যাঁর ওপর সর্বদা কৃপা দৃষ্টি ছিল মা কালীর। তিনি তাঁর সমস্ত সত্তা কালীর চরণে অর্পন করেছিলেন। '
ভারত তথা বিশ্বব্যাপী অন্যতম হিতকর প্রতিষ্ঠান হল রামকৃষ্ণ মিশন। প্রতিবছর বহু মানুষ এই প্রতিষ্ঠানের থেকে নানা সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে, ২০২০-২১ বর্ষে রামকৃষ্ণ মিশন শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য এই দুই খাতে কী পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করেছিল, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
গতকালই মারমুখী জনতার হাত থেকে মিশনের মহারাজকে উদ্ধার করে গ্রেফতার করে নিউটাউন টেকনো সিটি থানার পুলিশ। শনিবার তাকে বারাসাত আদালতে তোলা হয় পুলিশের তরফে।
এদিন সকালে নিউটাউনের রামকৃষ্ণ মিশনের রাঁধুনিকে ডাকাডাকি করার পরেও সাড়া না পেয়ে তার ঘরের দরজা ভাঙলে দেখা যায় সিলিং থেকে ঝুলছে তাঁর মৃতদেহ। এই খবর চাউর হতেই ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় গোটা এলাকায়।
সূত্রের খবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজেথেকেই এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ১২৫তম বর্ষ উপলক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকারও একগুচ্ছ প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
১৯৫৮ সালে স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে পুরুলিয়ার বোঙাবাড়িতে এই স্কুলের প্রতিষ্ঠা। এরপর থেকে রাজ্য শিক্ষাক্ষেত্রে এক উজ্জ্বল নাম পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠ। পষ্ণম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত এই বিদ্যালয় একটি আবাসিক প্রতিষ্ঠান। প্রায় হাজারের কাছাকাছি ছাত্রদের নিয়ে আগামী-র পথে এগিয়ে চলেছে পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যায়পীঠ। স্বামী বিবেকানন্দের ভাবদর্শে এই বিদ্যালয়ে ইংরাজি ও বাংলা মাধ্যমে পঠন-পাঠনের সুযোগ রয়েছে।
শিক্ষক দিবসে সেরা বিদ্যালয়ের পুরস্কারে সম্মান। সম্মান পাচ্ছে অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠ।