নতুন তথ্য অনুসারে, কিছু রাজ্যে ভোটারের সংখ্যা বেড়েছে এবং কিছু রাজ্যে তা কমেও গেছে। ২০১৯ সালের তুলনায় এবার প্রথমবারের মতো তরুণদের ভোট দেওয়ার সংখ্যা বেড়েছে।
আসন ভাগাভাগি নিয়ে তৃণমূল এবং কংগ্রেসের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে টানাপোড়েন চলছিল। দুই দলের মধ্যে আলোচনায় কাজ না হলে, মমতার দল একাই লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা করে।
২০১৪ এবং ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচন এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর পরে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনও এপ্রিল-মে মাসে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন তৎপরতা শুরু করেছে।
এখন আমরা দেখব ২০২৪ সালে মোদীর পারফরম্যান্স কেমন হবে, তিনি কি আবার লোকসভা নির্বাচনে জিততে পারবেন, জ্যোতিষীদের হিসেব এ সম্পর্কে কী বলছেন।
সূত্রের খবর কংগ্রেস ৯টি রাজ্যে জোট বেঁধে লড়াই করবে। সেই রাজ্যগুলিতে কয়েকটি আসন নিজেদের দখলে রাখতে চায় তারও তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
শুক্র ও শনিবার গেরুয়া শিবিরের জাতীয় পদাধিকারীদের বৈঠকের পর দলীয় সূত্রের খবর অনুযায়ী, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে সারা ভারতে অন্তত ১০০ জন সাংসদকে বাদ দিতে পারে বিজেপি।
কংগ্রেস নেতা কেসি বেনুগোপাল বলেছেন, কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সভায় কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে রাহুল গান্ধীকে দ্বিতীয় দফায় নতুন করে ভাতর জোড়ো যাত্রা শুরু করতে বলেছেন।
বিজেপির প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যপক উপস্থিতি রয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম দলগুলির মধ্যে একটি। কিন্তু এই দলের প্রযুক্তি নির্ভরতা দুর্দান্ত।
পাঁচটি রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফল ব্যাপকভাবে এই সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যে, আসন্ন ২০২৪ সালের সংসদীয় নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে, বিজেপি একটি শক্তিশালী অবস্থান বজায় রেখেছে, প্রাথমিকভাবে প্রধানমন্ত্রী মোদীর জনপ্রিয়তা এর মূল কারণ।
আম আদমি পার্টি দিল্লি আর পঞ্জাবে সরকার নিজেদের দখলে রেখেছে। সেই হিসেবে জাতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আপ।