আমন্ত্রিত অন্যান্য বিরোধী নেতাদের মধ্যে রয়েছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রা সহ গান্ধী পরিবারও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
নির্বাচনী ফলাফল বিজেপিকেও বড় দুশ্চিন্তা দিয়েছে। অর্থাৎ এই অবস্থা চলতে থাকলে আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনেও বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে বিজেপিকে।
জলন্ধর লোকসভা উপনির্বাচনে হাত শিবিরের প্রতিপক্ষ হিসেবে ঝাড়ু বাহিনীর জয়জয়কার। বিরোধী পার্টিকে হারিয়ে লোকসভার আসন ছিনিয়ে নিলেন আপ নেতা সুশীল কুমার রিঙ্কু।
নবান্নে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে নীতিশ কুমার ও তেজস্বী যাদবের বৈঠক। বৈঠক সফল বলেও জানিয়েছে দুই পক্ষ। মমতার প্রশংসা নীতিশ কুমারের।
দুই দিনের রাজ্যসফরে দুই দফা বৈঠক বিজেপি নেতাদের সঙ্গে। লোকসভা নির্বাচনের জন্য এখন থেকেই তৃণমূলের দূর্নীতি আর অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর পরামর্শ অমিত শাহের।
নীতীশ কুমার বলেন, সাত মাস ধরে আলোচনা থমকে ছিল, কিন্তু যখন দিল্লিতে আলোচনা ডাকা হয়, তখন সবকিছু হয়ে যায়। বিজেপিকে আক্রমণ করে নীতীশ বলেছিলেন যে দিল্লিতে যারা বসে আছেন তারা কাজ নিয়ে নয়, প্রচার নিয়ে চিন্তিত। ইতিহাস পাল্টানোর চেষ্টা করছে।
পুদুচেরিতে বিজেপি জোট ক্ষমতায় থাকলেও আঞ্চলিক দলগুলো ক্রমাগত তাদের চ্যালেঞ্জ তুলছে। দক্ষিণ ভারতের অন্য চারটি রাজ্য- তামিলনাড়ু, কেরালা, তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশে এখনও দলের বিজয় রথ বারবার কোথায় থেমেছে সেটাই দলের কাছে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
নবম বার্ষিকীতে এমন প্রকল্পগুলিকে প্রচার করা হবে যেগুলি গোটা দেশে বিপুল সংখ্যক মানুষের জীবনকে স্পর্শ করেছে। তাদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই নবম বার্ষিকী অনুষ্ঠানকে সাজান হচ্ছে।
কেন্দ্রের বিরুদ্ধে চড়া সুর মমতার। ধর্না মঞ্চ থেকে সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলিকে একজোট হয়ে লড়াই করার আহ্বান জানান তিনি।
বিজেপির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে এবার বিরোধী মঞ্চে ডাক পড়ল বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও। জানা যাচ্ছে মঙ্গলবারই দিল্লি যাত্রা করবেন মুখ্যমন্ত্রী।