অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর রেকর্ড-ব্রেকিং ১৩৩ মিনিটের জবাবে প্রধানমন্ত্রী মোদী যা বললেন, তার পরেই বাদল অধিবেশনে বিরোধী জোটের এই মহড়া। এই অনাস্থা প্রস্তাব থেকে কোন পক্ষ নির্বাচনী সুবিধা পাবে, দেখে নিন।
খাড়গে তার প্রেস কনফারেন্সে বলেন যে আজকের বৈঠক সফল হয়েছে এবং বলেছিলেন যে পরবর্তী পর্যায়ে বৈঠকটি মুম্বাইতে অনুষ্ঠিত হবে এবং ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের জন্য দিল্লিতে একটি সচিবালয় স্থাপন করা হবে।
লোকসভা নির্বাচনের জন্য একটি সাধারণ কর্মসূচী নির্ধারণ করা হবে এবং প্রায় ৪০০টি লোকসভা আসনে বিজেপি জোটের সামনে এই নতুন জোট থেকে শুধুমাত্র একজন প্রার্থীকে দাঁড় করানো এবং ভোটের বিভাজন বন্ধ করার চেষ্টা করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাড়িতে পাঁচ ঘণ্টার বৈঠক বিজেপির। সূত্রের খবর আলোচনা হয়েছে একাধিক বিষয় নিয়ে।
কংগ্রেসের অ্যানিমেটেড ভিডিও ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে। রাহুল গান্ধীর 'মোহব্বত কি দুকান' বনাম 'নফরত কি বাজার'এর স্লোগান হাতিয়ার।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণা কংগ্রেস আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ২০০৪ সালের ফর্মুলা চেষ্টা করতে পারে। যা সেই বছর NDA-কে ২৬৯টি আসন থেকে ১৩৮টি আসনে নামিয়ে এনেছিল। এই ফর্মুলার কারণে পাঁচটি রাজ্যে এনডিএ একশোর অঙ্কও পার করতে পারেনি।
চলতি বছরের শেষ নাগাদ রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও মিজোরামে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই পাঁচটি রাজ্যের মধ্যে দুটিতে বিজেপি, দুটিতে কংগ্রেস এবং একটিতে কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস) ক্ষমতায় রয়েছে।
চলতি বছরের শেষ নাগাদ মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থান ও তেলেঙ্গানায় বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তেলঙ্গানায় দলটির হারানোর কিছু নেই তবে মধ্যপ্রদেশে তাদের ক্ষমতা রয়েছে, যা তারা যে কোনও মূল্যে ধরে রাখতে চায়।
ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পাহাড়ের মানুষের সুবিধা অসুবিধার কথা বুঝতে বারবার সেখানে ছুটে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এবারও মূলত পাহাড়ে শিল্পের বিকাশ ও উন্নতি প্রসঙ্গেই একাধিক বৈকের লক্ষ্যে সেখান যাচ্ছেন মমতা।
আদমশুমারির বাড়ির তালিকার পর্যায় এবং জাতীয় জনসংখ্যা রেজিস্ট্রেশন (এনপিআর) আপডেট করার প্রক্রিয়াটি পয়লা এপ্রিল থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ পর্যন্ত সারা দেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল,