'২০৩৬ সাল অবধি বাংলা মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন মমতাদি, তারপর শপথ নেবেন অভিষেক', ফেসবুকে ফাঁস করলেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।
বাবুলের শপথ ইস্যুতে ফের বিতর্কে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। বিধানসভার তিনবারের অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্য়োপাধ্য়ায়কে পাশ কাটিয়ে উপাধক্ষ আশিষ বন্দ্য়োপাধ্যায়কে বাবুূলের শপথ পড়ানোর ক্ষমতা দিলেন রাজ্যপাল।
বাবুল সুপ্রিয়-র শপথের অনুমতি দেওয়া নিয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের প্রশ্ন অমূলক। বিধানসভার সচিবালয় থেকে এদিন বৃহস্পতিবার রাজভবনকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে।
রাজ্যপাল নিজে নতুন বিধাকয়কে শপথবাক্য পাঠ করাবেন নয়তো অন্য কাউকে এই দায়িত্ব দেবেন। নির্বাচনে জিতে আসার পরে বিধায়ককে দ্রুত শপথ বাক্য পাঠ করানো জরুরি কারণ তা নাহলে এলাকায় উন্নয়ন স্তব্ধ হয়ে যাবে।
যোগীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে রীতিমত উৎসবের চেহার নিয়েছে উত্তর প্রদেশষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী-সহ বিজেপির শীর্ষস্থানীয় নেতারা। উপস্থিত ছিলেন বলিউটের বেশ কয়েকজন তারকাও। যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গে এদিন মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন আরও ৫২ জন।
মঙ্গলবার, শপথ নেবেন গোয়ার (Goa) নব নির্বাচিত বিধায়করা। তবে, মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, প্রমোদ সাওয়ান্ত (Pramod Sawant) না বিশ্বজিৎ রানে (Vishwajit Rane) - এই নিয়ে প্রবল দ্বিধায় বিজেপি (BJP)।
এর আগে ২০১৭ সালে, কংগ্রেস ৭৭টি আসন জিতে রেকর্ড তৈরি করেছিল। এদিকে এবারে আপের এই বড় জয়ের পরেই সিদ্ধান্ত হয়েছে রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হবেন ভগবন্ত মান।
দীর্ঘ দিন ধরে রীতি মেনে চিকিৎসকদের হিপোক্রেটিক ওথ নিতে হয়। এতদিন তা নিতে হতো ইন্টার্নশিপ শুরু হওয়ার আগে। এই বছর হঠাৎ করে সেই নিয়মে দেখা যায় পরিবর্তন। প্রথম বর্ষের হবু চিকিৎসকদের হিপোক্রেটিক ওথের বদলে পাঠ করানো হল চরক শপথ। আর তারপরই গোটা ঘটনা ঘিরে একেবারে শোরগোল পড়ে যায়। শুরু হয় বিতর্ক।
গোটা বিশ্ব জুড়ে চিকিৎসকদের শপথের একই প্রথা চলে আসছে। গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটসের নামেই গ্রহণ করা হয় এই শপথ। তবে কেন দীর্ঘ দিনের এই প্রথা বদলানোর প্রয়োজন হল, তা স্পষ্ট নয়।
ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র পরিণত করা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান- তাইর একটি ভিডিও ভাইরাল রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সুদর্শন নিউজ ও সংবাদ সংস্থার সম্পাদক-ইন-চিফ সুরেশ চাভাঙ্কে তাদের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেল থেকে তেমনই একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন।