এটা বিশ্বাস করা হয় যে, যেই ব্যক্তি শ্রদ্ধার সঙ্গে শিবের পূজা করেন, মহাদেব তাকে একই অনুভূতি দিয়ে আশীর্বাদ করেন। আসুন আজ জেনে নিই শ্রাবণ মাসের শিব পূজার পদ্ধতি ও নিশ্চিত প্রতিকার।
স্বপ্নে শিবলিঙ্গ বা ভগবানের মূর্তি দেখলে তার অর্থ হল কাজে সাফল্য পাওয়া। শিবলিঙ্গ বা ভগবান শিবের স্বপ্ন দেখলে শত্রুর বিরুদ্ধে জয়লাভ করতে চলেছেন।
পঞ্চতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে সেই ৫টি শিবালয়কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়েছে, যেগুলিকে কেবলমাত্র দেখেই একজন শিব সাধকের সবচেয়ে বড় ইচ্ছা চোখের পলকে পূর্ণ হয়।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে শিব তান্ডব স্তোত্র পাঠ করলে মন শুদ্ধ হয় এবং আপনার শরীরে একটি ভিন্ন শক্তি প্রবেশ করে, যা আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর মুক্তি পেল টিজার। যেখানে শিব ঠাকুরের বেশে দেখা যাচ্ছে অক্ষয়কে। অক্ষয় ছাড়াও ছবিতে থাকছেন ইয়ামি গৌতম, পঙ্কজ ত্রিপাঠী-সহ আরও অনেকে।
ভারতের অনেক মন্দিরই রহস্যে ভরপুর। এর মধ্যে একটি হল শ্রী যগন্তী উমা মহেশ্বর মন্দির, যা অন্ধ্র প্রদেশের কুর্নুল জেলায় অবস্থিত। এটি ১৫ শতকে সঙ্গমা রাজবংশের রাজা হরিহর বুক্কা দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। এই মন্দিরটি এখানে উপস্থিত নন্দীর মূর্তির জন্য আলোচিত।
যে কোনও পূজার শুরুতে বিশুদ্ধ জল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণ করা হয় এবং জলে ভরা ঘট বসানো হয়। হিন্দু ধর্মেও নদীকে মা হিসেবে পূজা করা হয়। পূজার পাশাপাশি অনেক মন্ত্র ও শ্লোকেও জলের গুরুত্ব পাওয়া যায়। শাস্ত্র ও পুরাণেও জলের গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে।
রবি প্রদোষ ব্রত পালনের মাধ্যমে একই সঙ্গে শিব, আদিশক্তি আর সূর্যদেবের আরাধনা করা হয়। যা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে একই সঙ্গে তিন দেবতার আশীর্বাদ পেতে সাহায্য করে। তাই এই ব্রত রীতিমত গুরুত্বপূর্ণ।
ভোলেনাথের আশীর্বাদ পেতে এবং সকল প্রকার ইচ্ছা পূরণের জন্য বিশেষভাবে শিবের পূজা করা হয়। শিবের পূজায় জলাভিষেক করা হয়। এছাড়াও ভগবান শিবের পূজায় শিবের মন্ত্রগুলির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
মহাশিবরাত্রির দিনে কতগুলি বিশেষ ঘটনা ঘটেছিল। পুরাণ অনুযায়ী এই দিন শিব মাথায় ধারণ করেছিলেন চন্দ্রকে।