তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানকে কেন্দ্র করে ৫ জানুয়ারি থেকেই উত্তাল সন্দেশখালি। এই শাহজাহানই নুসরতের জয়ের অন্যতম কারিগর। পরবর্তীকালে শাহজাহানের গ্রেফতারির দাবিতে স্থানীয়রা সরব হয়
পার্থ ভৌমিক সন্দেশখালির মহিলাদের ওপর হওয়া নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, 'কোনও মহিলা লাঞ্ছনার বিষয়টি তোলেননি... এটি যে জাল তা আজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।'
বিজেপির মহিলা নেত্রীদের একটি প্রতিনিধি দল আজ সন্দেশখালি সফরে যায়। তবে সন্দেশখালিতে যাওয়ার আগেই ভোজেরহাটে আটকে দেওয়া হয় লকেট চট্টোপাধ্যায়দের। এলাকায় ১৪৪ ধারা আছে, জানায় পুলিশ।
প্রধান বিচারপতি আরও বলেছেন, কলকাতা হাইকোর্ট এই মামলায় শাহজাহানকে ইডি, সিবিআই, পুলিশের সামনে কলকাতা হাইকোর্টে এসে আত্মসমর্পণ করতেও বলতে পারেন।
সোমবার সকালেই সন্দেশখালি পৌঁছে গিয়েছিলেন রেখা শর্মা। তাঁর সঙ্গে ছিল জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধি দলের সদস্য, যারা আগেই সন্দেশখালি সফর করেছেন।
পাঁচ জন প্রশাসনিক আধিকারিককে তলব করার নির্দেশের ওপর চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেছিল রাজ্য সরকার। সোমবার সাড়ে ১০টা নাগাদ দ্রুত শুনানি হয় সেই মামলার।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, নানা চক্রান্ত চলছে। বীরভূমেও চলছে। কেষ্টকে কতদিন ধরে জেলে ভরে রেখেছে। কিন্তু মানুষের মন থেকে ওকে দূর করতে পারেনি।
মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহেই বাংলা সফরে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাজ্য বিজেপি চাইছে সন্দেশখালিকে আগামী নির্বাচনে ইস্যু করতে।
আদালত নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য, পুলিশের মহাপরিদর্শক, বারাসত রেঞ্জের ডিআইজি, পুলিশ সুপার ও উত্তর ২৪ পরগনার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নোটিশ জারি করা হবে।
সন্দেশখালিতে কিছু মহিলা সংবাদমাধ্যমে তাদের কঠিন সময়ের কথা জানিয়েছে। সেখানেই স্পষ্ট মহিলাদের কি কষ্টের মধ্যে দিয়ে তাদের যেতে হচ্ছে। সুন্দরী মহিলাদের স্বামীদের ভয় দেখান গয়েছে বলেও দাবি করেছেন স্মৃতি ইরানি।