সংসদের নিরাপত্তা ইস্যুতে অমিত শাহের বিবৃতি দাবি, অধীর, কল্যাণ-সহ সাসপেন্ড ৩০ সাংসদ
মহুয়া মৈত্রকে সংসদীয় এথিক্স কমিটিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে নগদ অর্থের বিনিময় প্রশ্ন করার অভিযোগ তুলেছে, এর সম্পর্কে যথাযথ প্রমাণ দেওয়া হয়নি।
বুধবারের সংসদে নিরাপত্তার প্রশ্নে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উত্তাল ছিল সংসদ। বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার সদস্যরা প্রথম থেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন।
২২ বছর পর ফের সংসদে হামলা। তবে এবার বড় কিছু হয়নি। বিশৃঙ্খলার মধ্যেই সীমিত ছিল হামলা। তবে নতুন সংসদ ভবনে নিরাপত্তা লঙ্ঘন নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন।
সংসদে টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন করার অভিযোগ উঠেছিল মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে। সেই কারণে লোকসভার এথিক্স কমিটি তাঁর সাংসদ পদ খারিজের সুপারিশ করে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে।
৮ ডিসেম্বর, শুক্রবার তাঁর সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সেই ঘটনার পর ১১ ডিসেম্বর, সোমবার, লোকসভা থেকে তাঁকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গেলেন তৃণমূল নেত্রী।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কৃষ্ণনগরের জনগণ মহুয়া মৈত্রকে নির্বাচন করেছিলেন সাংসদ হিসেবে। ভোটেযুদ্ধ জয় লাভ করতে না পেরে মহুয়া মৈত্রকে সংসদ থেকেই সরিয়ে দিল বিজেপি।
কমিটি সম্মত হয়েছে যে সাংসদ হিসাবে মহুয়া মৈত্রের আচরণ অনৈতিক এবং অশালীন ছিল, তাই তাকে সাংসদ হিসাবে কাজ চালিয়ে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এই ঘোষণার সাথে সাথে স্পিকার লোকসভার কার্যক্রম ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুলতবি করেছেন।
বাসুদেব আচারিয়া- সিপিএম-এর জনপ্রিয় সাংসদদের মধ্যে একজন ছিলেন বাসুদেব আচারিয়া। দীর্ঘদিন লোকসভার সাংসাদ থাকায় একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদেও ছিলেন।
মহুয়ার সাংসদ পদ খারিজ করার আবেদন আগেই লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ।