তিনজনকেই আজ আদালতে হাজির করা হয়। গ্রেফতার হওয়াদের মধ্যে শাহজাহান শেখের ভাই ছাড়াও দু'জন শাহজাহান শেখের ঘনিষ্ঠ এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলার অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী সিবিআই।
তিনটি নতুন ফৌজদারি আইন লাগু করার জন্য, এনসিআরবি একটি "সংকলন" অ্যাপ তৈরি করেছে যা পুরনো এবং নতুন আইনের মধ্যে সেতু হিসাবে ডিজাইন করা হয়েছে। এই অ্যাপটি একটি বিস্তৃত নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে, যা পুরনো এবং নতুন আইনের বিস্তারিত তুলনা করতে সক্ষম।
সিবিআইয়ের দাবি, ধৃত দিদারবক্স সিবিআই এবং ইডির সঙ্গে কোনও রকম সহযোগিতা করেননি। উল্টে বিপথে চালিত করার চেষ্টা করেছেন।
রাজ্য সরকার গত সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেছিল যাতে ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকদের উপর হামলার তদন্ত সিবিআইকে হস্তান্তর করার জন্য কলকাতা হাইকোর্টের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করা হয়।
ঘটনার দিন যাঁদের কাছে শাহজাহানের ফোন গিয়েছিল, এবার তাঁদের ওপর নজর দেওয়া হবে বলে খবর। শাহজাহানের কল লিস্ট দেখে তদন্তকারীদের একটি বড় নাম চোখে পড়েছে বলেও জানা যাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পশ্চিমবঙ্গ সফরে আসার পরেই কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে শেখ শাহজাহানকে হেফাজতে পেল সিবিআই। ফলে সন্দেশখালি মামলা অন্য দিকে মোড় নিল।
তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানকে সিবিআই দল নিজেদের হেফাজতে নিতে পারে বলে জানানো হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের পক্ষ থেকে। জেনে রাখা ভালো যে ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজ্য পুলিশ শেখ শাহজাহানকে গ্রেপ্তার করে।
শাহজাহানকে হেফাজতে নিতে মঙ্গলবার বিকেলে আদালতের নির্দেশ মত ভবানী ভবনে গিয়েছিল সিবিআই-এর একটি দল।। সঙ্গে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী।
কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবগনাম মঙ্গলবার বলেছেন, শাহজাহান ও মামলার সংক্রান্ত যাবতীয় নথি ও সামগ্রী এদিনই বিকেল সাড়ে ৪টের মধ্যে সিবিআই-এর হাতে তুলে দিতে দিতে হবে
বুধবার কলকাতা হাইকোর্ট ২৬ ফেব্রুয়ারি জারি করা আদেশের বিষয়ে স্পষ্ট করে দিল। আদালত বলেছে, শেখ শাহজাহানকে গ্রেপ্তার করতে সিবিআই এবং ইডিও স্বাধীন।