দিওয়ালির আগেই আতসবাজির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলো সুপ্রিম কোর্ট. বিজেপি নেতা মনোজ তিওয়ারি বাজি পোরানোর এই স্থগিতাদেশের উপর পুনরায় মামলা করলে তার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট জানায় আতসবাজির উপর এবার আরও নিষেধাজ্ঞা জারি হবে ।
বেঞ্চ বলেন, এটা কি আদালতের কাজ? আপনি কেন এমন আবেদন করেন যে আমাদের জরিমানা করতে হবে? কোন মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে এই আবেদনের প্রেক্ষিতে? যেহেতু আপনি আদালতে এসেছেন, তাই নেতিবাচক ফলাফল নির্বিশেষে আমাদের কি এটি করা উচিত?'
আবেদনকারীরা দাবি করেছিলেন যে নতুন মূর্তিটি ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতীক (অনুচিত ব্যবহার নিষিদ্ধ) আইন, ২০০৫-এর অধীনে অনুমোদিত জাতীয় প্রতীকের নকশার বিপরীত। তবে বিচারপতি এম আর শাহ ও বিচারপতি কৃষ্ণা মুরারির বেঞ্চ সেই আবেদন খারিজ করে দেন।
সমস্ত মহিলা নিরাপদ ও আইনি গর্ভপাত প্রক্রিয়ার অধিকারী। ২৯ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিশ্ব নিরাপদ গর্ভপাদ দিবসে বড় রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, নিরাপদ ও আইনি গর্ভপাতের বিষয়ে একজন বিবাহিত মহিলা ও একজন অবিবাহিত মহিলার মধ্যে কোনও পার্থক্য করা যাবে না।
সাংবিধানিক আইনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির শুনানির জন্য শীর্ষ আদালতে তিনটি সাংবিধানিক বেঞ্চ রয়েছে। আর সেই তিনটি বেঞ্চের শুনানির এদিন লাইভ স্ট্রিমিং করা হয়।
ডিএ মামলায় আবারও রাজ্যের হার হাইকোর্টে। সূত্রের খবর এবার সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার চিন্তাভাবনা রাজ্য সরকারের। তেমনই প্রস্তুতি শুরু করেছে নবান্ন। দীর্ঘ ৬ বছর ধরে ডিএ বা মহার্ঘ্য ভাতার দাবিতে আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন রাজ্যের সরকারি কর্মীরা। কেন্দ্রীয় সরকারের হারে ডিএ-র দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
রাজ্য সরকার আদালতকে বলেছে, কেউ যদি ক্লাসে হিজাব না পরে, তাহলে তার মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হয় না। তিন তালাক এবং গোহত্যা সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের রায়ের উল্লেখ করে এজি বলেছেন যে এই জিনিসগুলি ইসলামের অপরিহার্য অঙ্গ নয়।
বিসিসিআইয়ের প্রশাসনিক পদে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav ganguly) ও জয় শাহের (Jay shah) মেয়াদ বৃদ্ধির মামলায় মিলল স্বস্তি। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) রায়ে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিসিসিআইয়ের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পদে থাকতে পারবেন সৌরভ।
বিসিসিআইয়ের প্রশাসনিক পদে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav ganguly) ও জয় শাহের (Jay shah) মেয়াদ বৃদ্ধির মামলা। কুলিং অফ পদ্ধতি বন্ধ করতে খুব একটা আগ্রহী নয় সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। বুধবার ফের শুনানি।
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ উত্তরপ্রদেশের জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর কাপ্পানকে আগামী ছয় সপ্তাহ দিল্লিতে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। বেঞ্চ তাকে তার পাসপোর্ট জমা দিতে এবং প্রতি সোমবার থানায় রিপোর্ট করতে বলা সহ কিছু শর্ত আরোপ করে।