প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে ফের পৌঁছল এক যুগান্তকারী বিচারের আর্জি। স্পেশ্যাল ম্যারেজ অ্যাক্টের অধীনে সমকামীদের বিয়ে আসবে কিনা, তা এখন সময়ের অপেক্ষা।
ইসি হিসেবে অরুণ গোয়েলের নিয়োগে চাপ বাড়ছে কেন্দ্রের। নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ।
জেলা আদালতে দায়ের করা আবেদন খারিজ হয়ে যায়। আবেদন খারিজ করার আগে, জেলা বিচারক বলেছিলেন যে আপনার আবেদন থেকে মনে হচ্ছে যে আপনি ১৬ মে জানতে পেরেছিলেন যে জ্ঞানবাপীতে শিবলিঙ্গ পাওয়া গেছে।
শুক্রবার এই বিষয়টি বিচারপতি সঞ্জয় কিষাণ কাউল এবং বিচারপতি এএস ওকের বেঞ্চের সামনে আসে। অশ্বিনী উপাধ্যায় দাবি করেন, আদালত অন্তত আইন কমিশনকে রিপোর্ট তৈরি করতে বলুক।
কেন্দ্র দাবি করেছে যে পর্যাপ্ত শুনানি না করেই দোষীদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে, যা প্রকৃত ন্যায়বিচারের নীতির লঙ্ঘনের দিকেই যায় বলেও উল্লেখ করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে।
ধর্মান্তরণ বিরোধী আইন চালুর জন্য কেন্দ্রের পদক্ষেপের দাবিতে দায়ের হওয়া মামলার শুনানিতে সোমবার শীর্ষ আদালত বলে — ‘প্রভাব খাটিয়ে বা লোভ দেখিয়ে ধর্মান্তরণের প্রবণতা রুখতে না পারলে ভবিষ্যতে মারাত্মক সমস্যা মাথাচাড়া দেবে।
এই আইনটি ১৯৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমা রাও-এর কংগ্রেস সরকারের সময় করা হয়েছিল। এই আইনের অধীনে, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের আগে বিদ্যমান কোনো ধর্মের উপাসনালয়কে অন্য কোনো ধর্মের উপাসনালয়ে রূপান্তর করা যাবে না।
সুপ্রিম কোর্টে আবার উঠল জ্ঞানবাপি মসজিদ মামলা। মসজিদে পাওয়া কাঠামো বা শিব লিঙ্গ নিয়ে বড় নির্দেশ দিয় আদালত। মামলার শুনানি হয় প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচুড়ের বেঞ্চে।
চলতি বছরের মে মাসেই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পেরারিভালনকে মুক্তি দিয়েছিল আদালত। সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশের পর মুক্তি চেয়ে মাদ্রাজ হাই কোর্টে আবেদন জানান নলিনী এবং রবিচন্দ্রন।
সুপ্রিম কোর্টে রাম সেতু মামলায় কেন্দ্রীয় সরকার চার সপ্তাহের সময় পেল। এই সেতু মানুষের তৈরি কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তারই মধ্যে সামনে এসেছে একটি বেসরকারি চ্যানেলের দাবি।