সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হওয়ার সাথে সাথে, বিরোধীরা দাবি করছে যে মণিপুর সহিংসতা নিয়ে হাউসে আলোচনা করা উচিত এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিজে এসে উত্তর দিতে হবে।
বাংলার ভোট-হিংসা নিয়ে কথা বলায় যোগী আদিত্যনাথকে ধন্যবাদ জানিয়ে ট্যুইট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপি শাসিত রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলাকে ব্যাপকভাবে বিঁধেছেন তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন।
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, কমিটি গঠনের দুটি উপায় রয়েছে। এখানে আমরা নিজেরাই কমিটি গঠন করছি। যার মধ্যে নারী বিচারক এবং ডোমেইন বিশেষজ্ঞদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
আরামদায়ক চাকরি! এই কথাটাই কেমন যেন সেই সোনার পাথরবাটির মত না? কিন্তু এই যুবকের চাকরির ধরণ বা কাজের ধরণ দেখলে কিন্তু আপনার হিংসা হতে বাধ্য।
মণিপুর সমস্যা সধামানের একমাত্র পথ হল কুকি-মেইতিদের মধ্যে সুসম্পর্ক। কি করে এই সম্পর্কের ভিত শক্ত হবে তারই হদিশ দিলেন প্রাক্তন আইপিএস।
হাইকোর্টের রায়কে চ্য়ালেজ্ঞ করে রাজ্য সরকার আগেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। সোমবার সেই মামলা উঠেছিল প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় , বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মজোজ মিশ্রের বেঞ্চে। মামলা ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই তা প্রত্যাখ্যান করে
মণিপুর পৌঁছেই স্বাতী মালিওয়াল জানিয়েছেন, তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংএর সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চেয়েছেন। পাশাপাশি রাজ্যের যৌন নিপীড়িত মহিলাদের সঙ্গে দেখা করে তাদের সঙ্গে কথা বলতে চান।
বেঙ্গালুরু সভার ঠিক একদিন পরেই তৃণমূল কংগ্রেসকে কটাক্ষ করলেন বাম নেত্রী।
তিনি স্পষ্ট বলেছেন, ‘এইযে জোট এককাট্টা হয়েছে, এদের নিজেদের এলাকায় বড় থেকে বিশালতম অশান্তি বা অপরাধের ক্ষেত্রে এদের মুখ একেবারে বন্ধ হয়ে যায়।’
লোকসভা সচিবালয়ের বুলেটিন অনুসারে, সংসদের মনসুত্র অধিবেশন বা ১৭ তম লোকসভার ১২ তম অধিবেশন চলাকালীন সরকারী ব্যবসায়ের অস্থায়ী তালিকায় ২১টি নতুন বিল প্রবর্তন এবং পাস করার জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।