চিনের পিপিলস লিবারেশন আর্মিকে জবাব দিতে দিনে দিনে প্রস্তুত হচ্ছে ভারত। এবার ভারতীয় সেনা বাহিনী চিন সীমান্তে অতি উচ্চতায় কাঁধে চালিত ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করেছে। এটি মূলত একজন জওয়ানের কাঁথে রাখা হয়। আর শক্রুপক্ষ আকাশসীমা লঙ্ঘন করলে তার বিনাশ করতে সক্ষম হয়।
সেনা বাহিনী সূত্রে খবর রাশিয়ান বংশোদ্ভূত ইগলা এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমে সজ্জিত সেনা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে চিন সীমান্তের কাছে। শক্রুপক্ষের ফাইটার জেট বা হেলিকপ্টার নিমেষের মধ্যেই উড়িয়ে দিতে সক্ষম এই মিসাইলগুলি। ইগলা ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিপক্ষের কাছে রীতিমত আশঙ্কার বলেও দাবি করেছেন এক সেনা কর্তা। অন্যদিকে শীতকালীন প্রস্তুতি হিসেবে ইতিমধ্যেই লাদাখ সীমান্তে মোতায়েন করা হচ্ছে অতিরিক্ত প্রায় ৩০ হাজার জওয়ান। শীতকালে খারাপ আবহাওয়ার মধ্যেই লাদাখের দুর্গম পার্বত্য এলাকায় সীমান্ত নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে সেনা বাহিনী। সেনা সূত্রে খবর তেমনই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই রসদ ও সরঞ্জাম সংগ্রহ করে পাঠানোর পাঠানোর কাজও শুরু হয়েছে। কারণ ইতিমধ্যেই খারাপ হতে শুরু করেছে লাদাখের আবহাওয়া। অগাস্টের শেষ সপ্তাহ থেকেই বরফে ঢাকতে শুরু করে দুর্গম এই পার্বত্য এলাকা। আর সেপ্টেম্বর থেকেই পুরু বরফে ঢেকে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা।
চিনাদের জীবন নিয়ে খেলছে বেজিং, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্রতিষেধক প্রয়োগ ...
গালওয়ানের ওপার থেকে লানাক লা, বাড়ছে ড্রাগনের নিঃশ্বাস, রীতিমত যুদ্ধের দামামা বাজাচ্ছে চিন ..
অন্যদিকে জাতীয় সুরক্ষার পরিকল্পনাকারীরা লাদাখের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে গোটা বছরই যান চলাচলে সক্ষম এমন একটি সড়ক নির্মাণের ওপর জোর দিচ্ছেন। আর লেই জন্যই হিমাচল প্রদেশের দারচক থেকে কার্গিলের জাংশকার উপত্যকার পাদুম হয়ে নিমুর সঙ্গে যোগাযোগকারী রাস্তা তৈরির চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। লে শহর থেকে নিমুর দূরত্ব মাত্র ৩৫ কিলোমিটার। এটি লাদাখের প্রথম রাস্তা যেখান দিয়ে সব অবহাওয়াতেই যান চলাচল করতে পারবে। অন্য একটি রাস্তা নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে যেটি মানালি হয়ে লে পর্যন্ত যাবে। এই রাস্তাটিতে সেনা বাহিনী পাঠানোতে সময় অনেকটাই কম লাগবে বলেও জানিয়েছে সেনা কর্তারা।
অপরাধ রুখতে সীমান্ত সুরক্ষায় জোর ভারতের, সেপ্টেম্বরেই বাংলাদেশে বিএসএফ-বিজিবি বৈঠক ...