কলকাতায় একই ওয়ার্ডে ৬ জন দ্বিতীয় বার করোনা আক্রান্ত হলেন। ৬ জনই কলকাতা পুরসভার ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। এবং রিপোর্টগুলি নিশ্চিতভাবে পজিটিভ। কারণ রিপোর্টগুলি আরটি-পিসিআর-এর মাধ্যমে পাওয়া গিয়েছে। এবং সেগুলির প্রত্যেকটি কলকাতার নামী হাসপাতালের ল্যাবরেটরি থেকে করানো। আর এখানটায় অবাক হওয়ার পালা। উদ্বেগ বাড়ছে স্বাস্থ্য দফতরে।
আরও পড়ুন, করোনায় মৃত কলকাতা পুলিশের সাত পরিবারকে চাকরি, ঘোষণার অপেক্ষায় 'পুলিশ দিবস'
৬ টি ঘটনার তিনটিই ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের রবীন্দ্রপল্লি এলাকার। পুনরায় সংক্রমণের ঘটনায় প্রত্যেক রোগীর পরিবারই হতবাক। তাঁদের বক্তব্য, 'তাহলে কি করোনা হলে শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে না। নাকি টেস্টের রিপোর্ট ঠিক নয়।' ফের সংক্রমিত হওয়ার বিষয়টি মন থেকে কেউই মেনে নিতে পারছেন না। অথচ প্রত্যেকটি রিপোর্ট আরটি-পিসিআর- পদ্ধতিতে করা হয়েছে। এবং এই পদ্ধতিকেই সর্বোচ্চ বলে ধরে নেওয়া হয়। উল্লেখ্য, আক্রান্তদের প্রায় সবারই সংক্রমণ ধরা পড়ে অগাস্টের প্রথমে। কেউ ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে, কাউকে আবার হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে ১৭ বছরের এক তরুণের তো কোনও উপসর্গই ছিল না। তাঁকে ১৪ দিন বিনা পরীক্ষাতেই করোনামুক্ত ঘোষণা করে দেন চিকিৎসক। তারপর নিজের উদ্যোগে পরীক্ষা করান তিনি। তাতে জানা যায়, তরুণের দেহে করোনাভাইরাস তখনও হাজির। আবার কোয়ারেন্টাইনে যেতে হয় কিশোরকে।
আরও দেখুন, লকডাউনে দুপুর গড়িয়ে বিকেলের পথে, একাধিক আটক শহরে, ড্রোনে নজরদারি কলকাতা পুলিশের
একজন উপসর্গহীন রোগীর শরীরে এতদিন ধরে করোনা ভাইরাসের থেকে যাওয়াটা অস্বাভাবিক। চিকিৎসকদের একাংশ খতিয়ে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন। ভাইরোলজিস্টদের একাংশের বক্তব্য, পুনঃসংক্রমণের প্রমান পেতে হলে ভাইরাস আইসোলেশন করে তার উপস্থিতি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কোভিড রোগী ভর্তিতে ৫০ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না, নয়া নির্দেশিকা জারি রাজ্যের
ভয় নেই করোনায়, মেডিক্য়ালের ৪ তলার কার্নিশে পা দোলাচ্ছে রোগী
ভুয়ো টেস্টের ফাঁদে পড়ে করোনায় মৃত্যু এক ব্য়াক্তির, গ্রেফতার প্রতারণা চক্রের ৩ জন
করোনায় ফের ১ এসবিআই কর্মীর মৃত্য়ু, মৃতের পরিবারকে চাকরি দেওযার দাবিতে ব্যাঙ্ক কর্মীরা