জ্বরের সময়ে কী খাবেন, কী খাবেন না! মুখে অরুচির সময়েও উপকার পাবেন

swaralipi dasgupta |  
Published : Jul 23, 2019, 08:09 PM IST
জ্বরের সময়ে কী খাবেন, কী খাবেন না! মুখে অরুচির সময়েও উপকার পাবেন

সংক্ষিপ্ত

জ্বর হলে মুখে যেন কিছুই খেতে ভাল লাগে না ঋতু পরিবর্তনের সময়ে বিশেষ করে জ্বরে আক্রান্ত হয় মানুষ ঠান্ডা লেগে জ্বর, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, বিভিন্ন রকমের জ্বরজারি লেগেই থাকে জ্বরের সময়ে ডায়েটে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন

জ্বর হলে মুখে যেন কিছুই খেতে ভাল লাগে না। ঋতু পরিবর্তনের সময়ে বিশেষ করে জ্বরে আক্রান্ত হয় মানুষ। ঠান্ডা লেগে জ্বর, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, পেটের গোলমাল, ভাইরাল ফিভার বিভিন্ন রকমের জ্বরজারি লেগেই থাকে। 

জ্বর হলে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার প্রয়োজন পড়ে। তাই এই সময়ে অতিরিক্ত পরিমাণে জল ও তরল খাবার খাওয়া উচিত। এছাড়াও ভিটামিন যুক্ত ফলে জলের পরিমাণ বেশি থাকে। তাই এই সময়ে কমলা লেবু, লেবু, টোম্যাটো, আনারস ইত্যাদি ফল খান। 

আরও পড়ুনঃ বর্ষায় ভাইরাল ফিভার তাড়াবে ৬টি মশলা! কী ভাবে জানুন

এছাড়া জ্বরের সময়ে ডায়েটে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। জেনে নেওয়া যাক এই সময়ে কী কী খাবেন- 

১) সবজির স্যুপ- জ্বরের সময়ে মুখ অরুচি থাকে। তাই তরকারিও মুখে রোচে না। বিকল্প হিসেবে নানা সবজির স্যুপ বানিয়ে দিন রোগীকে। চটজলদি খেয়ে ফেলতে অসুবিধা হবে না। শক্তিও পাওয়া যাবে সহজেই। 

২) চিকেন স্যুপ- জ্বরের সময়ে চিকেন স্যুপের জুড়ি মেলা ভার। শরীরে এই সময়ে প্রোটিনেরও প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু এই সময়ে কষা বা ঝাল মশলা সমতে চিকেন না খাওয়াই ভাল। তাই জ্বরের সময়ে হালকা চিকেন স্যুপ খান। পারলে এর সঙ্গে সবজি মিশিয়ে খেতে পারেন। 

৩) খিচুড়ি- এই সময়ে পাতলা খিচুড়ি, বার্লি, ডালিয়ার খিচুড়ি খাওয়ান রোগীকে। সুজিও দিতে পারেন। এতে খাবার চিবোতেও অসুবিধা হবে না। আবার শরীরও ভাল থাকবে। 

৪) চা- ঠান্ডা লাগলেই চা খেলে উপকার পাওয়া যায়। তবে দুধ চা খাবেন না। এতে শরীর খারাপ করবে। পারলে আদা দেওয়া বা লেবু চা খান। উপকার পাবেন। 

কী কী খাবেন না- 

জ্বরের সময়ে পেট গরম করে এমন খাবার খাবেন না। ফাস্ট ফুড, তেল মশলা দেওয়া খাবার, আইসক্রিম, চকোলেট, কফি খাবেন না। ডিমও এই সময়ে বাদ দিন। এতে পেট গরম হতে পারে। 
 

PREV
click me!

Recommended Stories

শীতে নানা রকম ডালিয়া পেতে প্রয়োজন গাছের সঠিক পুষ্টি, জানুন কোন খাবারে ফুটবে বাগান ভর্তি ডালিয়া
বাড়িতে সবচেয়ে বেশি জীবাণু এখানেই পাওয়া যায়