শীত মৌসুমে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় পেটের। এই ঋতুতে আপনি যদি নিজেকে রোগীদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত দেখতে না চান, তাহলে আজ থেকেই আপনার খাদ্যতালিকায় এখানে উল্লেখিত ফলগুলো অন্তর্ভুক্ত করুন।
ঠান্ডা আবহাওয়া তার প্রকোপ দেখাতে শুরু করেছে। পেট সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে হাসপাতালে। এই মৌসুমে সংক্রামক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। শীতকালে আর্দ্রতার কারণে ফাঙ্গাস এবং ব্যাকটেরিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পায় বলে এটি ঘটে। এগুলো আমাদের পেটে আক্রমণ করে এবং বদহজমের সমস্যা শুরু হয়। এরপর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় রোগ দ্রুত সেরে ওঠার নাম নেয় না এবং ধীরে ধীরে সারা শরীরে গ্রাস করে। শীতকালে, আপনি যদি নিজেকে রোগীদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত দেখতে না চান, তাহলে আজ থেকেই আপনার ডায়েটে এখানে উল্লেখিত ফলগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন।
শীত মৌসুমে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় পেটের। এই ঋতুতে আপনি যদি নিজেকে রোগীদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত দেখতে না চান, তাহলে আজ থেকেই আপনার খাদ্যতালিকায় এখানে উল্লেখিত ফলগুলো অন্তর্ভুক্ত করুন।
এই ফলগুলো খালি পেটে খান
সকালে খালি পেটে তরমুজ-
সকালের জল খাবারে শরীরের একটি ভাল খাদ্য প্রয়োজন। এর ফলে শরীরের শক্তির মাত্রা বজায় থাকে। এই শক্তির মাত্রা বজায় রাখতে সকালে খালি পেটে তরমুজ খান। এটি আপনার অন্ত্র পরিষ্কার করে এবং শরীরের বিপাক বৃদ্ধি করে। এর ব্যবহারে শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় থাকে। আসুন আপনাকে বলি যে তরমুজ শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে।
নারকেল জল এবং জিরা জল শক্তি দেবে
আপনি যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে ক্লান্তি অনুভব করেন, তাহলে অবশ্যই সকালে নারকেল জল বা জিরা জল পান করুন। জিরার জল শরীরের বিপাকীয় হার বাড়ায়। নারকেল জল পেটের তাপ কমায়। এ ছাড়া আপনি জলতে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন, এটি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। মধুর জল মেটাবলিজম রেটও বাড়ায়।
সকালে খালি পেটে পেঁপে খান
সকালে খালি পেটে পেঁপে খেলে শরীর সম্পূর্ণ ডিটক্সিফাইড হয়ে যায়। এর সঙ্গে পেঁপে আপনাকে সারাদিন উদ্যমী রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। এতে পেটের সমস্যা যেমন- কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম, গ্যাস এবং অন্ত্রের ফুলে যাওয়া চলে যায়।