নিরামিষ খাবারের প্রচারের পাশাপাশি নিরামিষ জীবনধারা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা। উল্লেখ্য যে, ১৯৭৭ সালে উত্তর আমেরিকান নিরামিষ সোসাইটি (NAVS) দ্বারা বিশ্ব নিরামিষ দিবস পালিত হয়েছিল।
World Vegetarian Day 2023: প্রতি ১ অক্টোবর বিশ্ব নিরামিষ দিবস হিসেবে পালিত হয়। এই দিনটি উদযাপনের উদ্দেশ্য নিরামিষ খাবারের প্রচারের পাশাপাশি নিরামিষ জীবনধারা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা। উল্লেখ্য যে, ১৯৭৭ সালে উত্তর আমেরিকান নিরামিষ সোসাইটি (NAVS) দ্বারা বিশ্ব নিরামিষ দিবস পালিত হয়েছিল।
মাংস, সামুদ্রিক খাবার এবং মাছ নিরামিষ খাবারের অন্তর্ভুক্ত নয়। নিরামিষ খাবারের মধ্যে ভেগান খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশ্ব নিরামিষ দিবস উপলক্ষে, ভারতীয় নিরামিষ খাবার সম্পর্কে জানুন, যা সারা বিশ্বে খুব পছন্দ করা হয়।
১) ডাল মাখানি-
ডাল মাখানি একটি পাঞ্জাবি খাবার হলেও বিদেশেও এটি বেশ জনপ্রিয়। ধীরে ধীরে রান্না করা ডাল টমেটো পিউরি এবং মাখন দিয়ে গরম পরিবেশন করা হয়। ডাল মাখানি নান বা রোটির সঙ্গে খাওয়া হয়। বিদেশে এই ডালের চাহিদা অনেক।
২) রাজমা চাউল-
রাজমা চাউল নিজেই একটি বিখ্যাত খাবার। ভারতে রাজমা ভাত খুব পছন্দের সঙ্গে খাওয়া হয়। শুকনো মটরশুটি অর্থাৎ রাজমা মশলা দিয়ে ভালোভাবে প্রস্তুত করা হয় এবং ভাতের সঙ্গে খাওয়া হয়। দিল্লি এবং বিশেষ করে পাঞ্জাবে এই খাবারটি খুবই জনপ্রিয়। কিন্তু রাজমা ভাত আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশেও অনেক পছন্দ করা হয়।
৩) পাপড়ি চাট-
পাপড়ি চাট উত্তর ভারতের একটি বিখ্যাত রাস্তার খাবার। বিদেশীরা খুব খেটে খায়। রাস্তার পাশের দোকানে পাপড়ি চাট তৈরি হতে দেখা যায়। বিদেশিরাও এই নোনতা রাস্তার খাবার পছন্দ করে। এছাড়া সামোসা, ভাদা পাউড়া, পাকোড়ার মতো জিনিসের উন্মাদনা বিদেশেও দেখা যায়।
৪) বরফি-
ভারতে মশলাদার খাবার খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খাওয়ার প্রথা রয়েছে। খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু না খেলে খাবারটি সম্পূর্ণ বলে গণ্য হয় না। ভারতের বেশির ভাগ বাড়িতেই রাতের খাবারের পর বরফি খাওয়া হয়। বরফি এবং বিশেষ করে কাজু কাটলি দেশের বাইরে খুব বিখ্যাত।