যার নাম শুনলেই জিভে জল আসে তা হল তেঁতুল। টক-জাতীয় খাবার যাদের পছন্দ, তাঁদের পছন্দের খাবারের তালিকায় যে তেঁতুলের আচার থাকবে সেকথা বলাই বাহুল্য। অনেকে আবার এও মনে করেন যে, তেঁতুল খেলে নাকি শরীরের একাধিক ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু, জানেন কী তেঁতুল শরীরে অনেক সমস্যাকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। জেনে নিন শরীরের কোন কোন সমস্যায় তেঁতুল খেলে উপকার পাবেন।
১) কারওর যদি পেট ফাঁপা এবং বদহজমের সমস্যা থাকে, তাহলে বাসি তেঁতুল এক কাপ জলে ভিজিয়ে তাতে সামান্য নুন এবং চিনি বা গুড় মিশিয়ে খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
২) অনেকেই জানেন যে, গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের তেঁতুল খাওয়ার একটা প্রবণতা দেখা যায়। আসলে তেঁতুল বমির ভাব কাটাতে সাহায্য করে বলেই গর্ভবতী মায়েরা তেঁতুল খেতে খুবই পছন্দ করেন।
৩) ভিটামিন সি-এর একটা বড় উৎস তেঁতুল। শরীরে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি থাকলে অনায়াসেই তেঁতুল খেয়ে সেই অভাব পূরণ করতে পারেন।
৪) অনেকেই জানেন না, অন্যান্য ফলে তুলনায় পাকা তেঁতুলে খনিজের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। তাই পাকা তেঁতুল খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় খনিজের অভাব পূরণ হয়।
৫) ছোট শিশুদের কৃমির সমস্যা খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। তেঁতুল কিন্তু এই কৃমিনাশক হিসাবে খুব ভাল কাজ করে।
৬) হজমের সমস্যা দূর করতে তেঁতুল কতখানি উপকারি সেকথা আগেই বলা হয়েছে। কিন্তু জানেন নি যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে, তাঁরাও তেঁতুল খেলে খুব ভাল উপকার পাবেন।
৭) যাদের রক্তে চিনির মাত্রা বেশি, অর্থাৎ যাঁরা ডায়াবেটিস-এ আক্রান্ত তাঁরাও খাদ্যতালিকায় তেঁতুল রাখতে পারেন। এরমধ্যে থারা এনজাইম রক্তে চিনির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
৮) তেঁতুলের মধ্যে থাকা ভিটামিন সি শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে, ফলে সর্দি-কাশীর মতো সমস্য়া থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়।
১) কারওর যদি পেট ফাঁপা এবং বদহজমের সমস্যা থাকে, তাহলে বাসি তেঁতুল এক কাপ জলে ভিজিয়ে তাতে সামান্য নুন এবং চিনি বা গুড় মিশিয়ে খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
২) অনেকেই জানেন যে, গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের তেঁতুল খাওয়ার একটা প্রবণতা দেখা যায়। আসলে তেঁতুল বমির ভাব কাটাতে সাহায্য করে বলেই গর্ভবতী মায়েরা তেঁতুল খেতে খুবই পছন্দ করেন।
৩) ভিটামিন সি-এর একটা বড় উৎস তেঁতুল। শরীরে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি থাকলে অনায়াসেই তেঁতুল খেয়ে সেই অভাব পূরণ করতে পারেন।
৪) অনেকেই জানেন না, অন্যান্য ফলে তুলনায় পাকা তেঁতুলে খনিজের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। তাই পাকা তেঁতুল খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় খনিজের অভাব পূরণ হয়।
৫) ছোট শিশুদের কৃমির সমস্যা খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। তেঁতুল কিন্তু এই কৃমিনাশক হিসাবে খুব ভাল কাজ করে।
৬) হজমের সমস্যা দূর করতে তেঁতুল কতখানি উপকারি সেকথা আগেই বলা হয়েছে। কিন্তু জানেন নি যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে, তাঁরাও তেঁতুল খেলে খুব ভাল উপকার পাবেন।
৭) যাদের রক্তে চিনির মাত্রা বেশি, অর্থাৎ যাঁরা ডায়াবেটিস-এ আক্রান্ত তাঁরাও খাদ্যতালিকায় তেঁতুল রাখতে পারেন। এরমধ্যে থারা এনজাইম রক্তে চিনির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
৮) তেঁতুলের মধ্যে থাকা ভিটামিন সি শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে, ফলে সর্দি-কাশীর মতো সমস্য়া থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়।