ফের শিরোনামে মৃত নান্টু প্রধান। এলাকায় ‘পার্থ ঘনিষ্ঠ’ বলেই পরিচিত ছিলেন নান্টু। চাকরি পাইয়ে দিতে টাকা তুলেছিলেন ছেলে, জনে জনে মেটাচ্ছেন পার্থ-ঘনিষ্ঠের বৃদ্ধ বাবা। তাঁর বাবা চাঁদহরির দাবি, ছেলের মৃত্যুর পর থেকে এখনও পর্যন্ত ৫০০ জনের টাকা ফেরত দিয়েছেন তিনি। কারও থেকে ৫০ হাজার, কারও থেকে আবার দুই লাখ। বিপুল অঙ্কের টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ছেলে! সেই ছেলের মৃত্যুর পর চাকরিপ্রার্থীদের থেকে নেওয়া টাকা ফেরত দিতে হচ্ছে ষাটোর্ধ্ব বাবাকে। যাঁরা টাকা ফেরত পাচ্ছেন তাঁরা স্বাভাবিক ভাবেই খুশি। সেই সঙ্গে তাঁরা বলছেন, ‘ছেলের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করছেন বৃদ্ধ বাবা।’
ফের শিরোনামে মৃত নান্টু প্রধান। এলাকায় ‘পার্থ ঘনিষ্ঠ’ বলেই পরিচিত ছিলেন নান্টু। চাকরি পাইয়ে দিতে টাকা তুলেছিলেন ছেলে, জনে জনে মেটাচ্ছেন পার্থ-ঘনিষ্ঠের বৃদ্ধ বাবা। তাঁর বাবা চাঁদহরির দাবি, ছেলের মৃত্যুর পর থেকে এখনও পর্যন্ত ৫০০ জনের টাকা ফেরত দিয়েছেন তিনি। কারও থেকে ৫০ হাজার, কারও থেকে আবার দুই লাখ। বিপুল অঙ্কের টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ছেলে! সেই ছেলের মৃত্যুর পর চাকরিপ্রার্থীদের থেকে নেওয়া টাকা ফেরত দিতে হচ্ছে ষাটোর্ধ্ব বাবাকে। যাঁরা টাকা ফেরত পাচ্ছেন তাঁরা স্বাভাবিক ভাবেই খুশি। সেই সঙ্গে তাঁরা বলছেন, ‘ছেলের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করছেন বৃদ্ধ বাবা।’