অতিমারি পূর্ববর্তী সময় বছরে ২০-২৫ লক্ষ মানুষ দিঘায় আসতেন। এই বছর সেই সংখ্যা ৩০ লাখে পৌঁছবে বলে আশা করছে প্রশাসন। এই অবস্থায় একদিকে যেমন পর্যটনের ক্ষেত্রে বিপুল লাভের মুখ দেখতে পারে প্রশাসন অপর দিকে এই বিপুল ভিড় সামাল দিতেও বেশ বেগ পেতে হবে প্রশাসনকে।
অতিমারির জেরে দু'বছর ধরে তলানিতে ঠেকেছিল পর্যটন ব্যবসার। দিঘা থেকে দার্জিলিং, কোভিডের জেরে সর্বত্রই কমেছিল পর্যটকদের আনাগোনা। দু'বছরের এই ভাটা পুষিয়ে দিয়ে পুজোর মুখে পর্যটকের ঢল নামবে সৈকত শহরে। শুধু দিঘা নয় ভিড়ের সাক্ষী থাকবে শঙ্করপুর, তাজপুর, মন্দারমনিও। ইতিমধ্যেই এই এলাকার প্রায় সব হোটেলেই বুকিং সম্পূর্ণ। স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর পর্যটকের ঢল সামাল দিতে হোমস্টের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
অতিমারি পূর্ববর্তী সময় বছরে ২০-২৫ লক্ষ মানুষ দিঘায় আসতেন। এই বছর সেই সংখ্যা ৩০ লাখে পৌঁছবে বলে আশা করছে প্রশাসন। এই অবস্থায় একদিকে যেমন পর্যটনের ক্ষেত্রে বিপুল লাভের মুখ দেখতে পারে প্রশাসন অপর দিকে এই বিপুল ভিড় সামাল দিতেও বেশ বেগ পেতে হবে প্রশাসনকে।
আরও পড়ুন - আরও পড়ুন: 'শীঘ্রই শহরে নামছে বেসরকারি বাস', কী বললেন সিন্ডিকেটের সাধারন সম্পাদক
পর্যটকের ভিড় বাড়ার পাশাপাশি বাড়বে অপরাধমূলক কাজের প্রবনতাও। যেমন নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সমুদ্রে নামা, রাতে সমুদ্র সৈকতে বসে নেশা করা ইত্যাদি নানা অপরাধমূলক কাজ রুখতে কড়া নজরদারি চালাতে হবে প্রশাসনকে। শুধু তাই নয় কোনও রকমের অপ্রিতীকর ঘটনা যাতে না ঘটে সেবিষয় নজর রাখা প্রয়োজন। ইতিমধ্যে জোয়ারের সময় জলে নামার ক্ষেত্রে নুলিয়াদের সাহায্য নেওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে বলেও জানানো হচ্ছে। এখন দেখার এই লাগামছাড়া ভিড় দিঘার ক্ষেত্রে অভিসাপ নাকি আশির্বাদ হবে।
আরও পড়ুন: অটো-ট্যাক্সিতেও এবার 'যত সিট তত যাত্রী', স্বাস্থ্য বিধি নিয়ে কড়াকড়ি