দেখতে দেখতে এক বছর পার হয়ে গেল লকডাউনের। এখনও ভারতসহ বিশ্বের বহু দেশই লড়াই করে চলেছে করোনাভাইরাসের সঙ্গে। লকডাউন কাটিয়ে নিউর্মালে ফিরছি আমরা। শুরু হয়েছে টিকাকরণ কর্মসূচিও। কিন্তু এখনও শেষ হয়নি মহামারির সঙ্গে যুদ্ধ। গত বছর ২২ মার্চ জনতা কার্ফুর ডাক দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তাতে সাফল্য আসার পরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশব্যাপী লকডাউনেরহ কথা ঘোষণা করেছিলেন।
ফের কলকাতা তথা রাজ্য নতুন করল ফের মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে করোনা সংক্রমণ। কমে গিয়েও আচমকাই লাফিয়ে বাড়ছে করোনা। মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, একদিনে করোনা নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ২ জন এবং এর মধ্যে যদিও কলকাতায় একদিনে মৃত্যু সংখ্যা ১। এবং উত্তর ২৪ পরগণায় মৃত্যু ১ জনের । কলকাতায় মোট মৃতের সংখ্যা ৩,১১৪। কলকাতায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৩১,৫৪৫ জন। রাজ্যে এই মুহূর্তে মোট আক্রান্ত ৫৮১,৪০৩ জন। যার জেরে সবমিলিয়ে বাংলার কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তায় চিকিৎসকেরা।
নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। যা নিয়ে উদ্বেগ বাড়়ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের। সমক্রমণ রুখতে নতুন করে জেলা ভিত্তিক লকডাউন কার্যকর করার পরামর্শও দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে করোনাভাইরাসের রূপান্তরিত রপে ভারতে এখনও পর্যন্ত সংক্রমিত হয়েছে ৭৯৫ জন।
এক বছর আগে ভারতে হয়েছিল লকডাউন
এবার ফের নতুন করে করোনা নিয়ে বিধিনিষেধ জারি
নয়া নির্দেশিকা পাঠালো কেন্দ্র
এই নির্দেশিকার সঙ্গে অনেকটাই মিল আনলক পর্বের নির্দেশিকার
লকডাউন পর্বে ঋণ মোরেটরিয়াম নিয়ে রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিল ঋণের কিস্তিতে ছাড় দেওয়া সম্ভব কিন্তু পুরো সুদ মকুম করা যাবে না। তবে জাতীয় অর্থনীতি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও রিজার্ভ ব্যাঙ্ককেই যাথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলেও জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
দেশের অনেক রাজ্যেই সংক্রমণের ঘটনা ফের বাড়ছে
এর মধ্যে টিকাকরণ অভিযানের ব্যপ্তিও বাড়ালো ভারত
এবার টিকা পাবেন ৪৫ বছর বা তার বেশি বয়সী সকলেই
নাম নিবন্ধন করার জন্য আবেদন জানালো কেন্দ্র
দিল্লি সরকার পরিচালিত একই আয়ুর্বেদিক হাসপাতাক দাবি করেছে যে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে চবনপ্রাস। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চবনপ্রাস নিয়ে একটি গবেষণা করেছিলেন। তাতেই এই ফলাফল পাওয়া গেছে বলেও দাবি করা হয়েছে।