১৯ সে সেপ্টেম্বর সোমবার বন্ধ থাকবে ব্রিটেনের থিয়েটার, স্কুল , দোকান রেস্তোঁরা এবং সুপারমার্কেট। রাণীর শেষকৃত্যের দিনটিতে তার প্রতি শেষ সম্মান জানাতেই এমন সিদ্ধান্ত ব্রিটেন সরকারের ।
মিয়াজাকি, কাগোশিমা এবং আমাকুসা সমুদ্রতীরবর্তী শহরগুলিতে ৯৬৫০০০টি বাড়ির বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এনএইচকে জানিয়েছে যে কিউশু দ্বীপের নিশিনোমোট শহরটি চোদ্দ হাজার জনেরও বেশি লোককে পাঁচটি সতর্কতা জারি করেছে
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এসব বিক্ষোভের ছবি ও ভিডিওতে দেখা যায় অনেক নারী মুখ থেকে হিজাব খুলে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। একইভাবে আমিনির নিজের শহর সাক্কাজেও মানুষ রাস্তায় নেমে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে।
রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুতে ১১ সেপ্টেম্বর ভারতে শোক পালন করা হয়। এর আগে, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখর এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শোক প্রকাশ করেছিলেন।
রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, "আজকের যুগ যুদ্ধের নয় এবং আমি আপনার সঙ্গে ফোনেও এই নিয়ে কথা বলেছি। আজ আমরা কীভাবে শান্তির পথে এগিয়ে যেতে পারি তা নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাব। ভারত-রাশিয়া বহু দশক ধরে একে অপরের সঙ্গে রয়েছে।"
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের পর সারা বিশ্বের সরবরাহ চেন যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তা ঠিক করতেই কি মূলত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই উজবেকিস্তান সফর! উঠছে নানান জল্পনা।
এসসিও সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে সাক্ষাতের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ ঘটালেণ এক আজব কাণ্ড। যেখানে তাকে ইয়ারফোন কানে দিয়ে সাহায্যের জন্য বলতে শোনা যায়।
মোদী বলেন আজ, যখন বিশ্ব করোনা মহামারীর পরে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি, তখন SCO-এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসসিও সদস্য দেশগুলি বিশ্বের মোট জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখে এবং বিশ্বের জনসংখ্যার ৪০ শতাংশও এসসিও দেশগুলিতে বাস করে।
লাদাখ সংঘর্ষের এখনও শেষ হয়নি। দুই দেশে সেনা সরানোর কাজ করছে। কিন্তু এরই মধ্যে সম্পূর্ণ ভিন্ন সুর চিনা রাষ্ট্রপতি শি জিংপিং-এর গলায়। সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশন বা এসওসির শীর্ষ সম্মেলনের একটি বর্ধিত সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে শি আগামী বছর এই সম্মেলন আয়োজন করার জন্য নতুন দিল্লিতে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
ভারত ও রাশিয়া এমন এক সময়েও মুখোমুখি হচ্ছে, যখন ক্রেমলিন ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করার পর মস্কো বিশেষ করে পশ্চিমের কাছ থেকে ভারী বাণিজ্য ও দ্বিপাক্ষিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে ভুগছে।