সংক্ষিপ্ত
- গঙ্গা নদীর নীচে সুড়ঙ্গ খোঁড়ার কাজ শেষ বহু আগে
- এবার শুরু হতে চলেছে মেট্রোর লাইন পাতার কাজ
- এরজন্য বিদেশ থেকে এসেছে ইস্পাতের রেললাইন
- ২০২১ -এ কাজ শেষের লক্ষ্য নিয়েছে কেএমআরসিএল
ভারতে প্রথম গঙ্গা নদীর নীচ দিয়ে সুড়ঙ্গ খোঁড়ার কাজ শেষ বহু আগে। আর এবার শুরু হতে চলেছে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর লাইন পাতার কাজ। এরজন্য বিদেশ থেকে এসেছে বিশেষ মোবাইল ফ্ল্যাশব্যাট ওয়েল্ডিং মেশিন এবং ইস্পাতের রেললাইন।
আরও পড়ুন, কেন্দ্রের পথেই রাজ্য, 'সিলেবাস' কমাবে এবার মধ্যশিক্ষা পর্ষদও
ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর নির্মাণকারী সংস্থা কেএমআরসিএল সূত্রে খবর, হাওড়া ময়দান থেকে শিয়ালদহ অবধি ৭ কিমি লাইন পাতার কাজ শীঘ্রই শুরু হবে। এরজন্য আমেরিকা থেকে এসেছে বিশেষ মোবাইল ফ্ল্যাশব্যাট ওয়েল্ডিং মেশিন। ইউরোপের অস্ট্রিয়া থেকে এসে গিয়েছে ইস্পাতের রেললাইন। সেগুলি আপাতত রাখা হয়েছে কেএমআরসিএল-এর হাওড়া ময়দান ও সুভাষ সরোবরের ইয়ার্ডে। জানা গিয়েছে, ১৭১০ মেট্রিক টন ইস্পাত এসেছে অস্ট্রিয়া থেকে। যা লম্বায় ১৮ মিটার করে। এগুলিই মেট্রো লাইনে পাতা হবে।
আরও পড়ুন, বিজ্ঞানে অনন্য় কীর্তি, বিশ্বের দরবারে বিরল সম্মান বাঙালির
কেএমআরসিএল-এর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, মেট্রোর লাইনে কোনও জয়েন্ট থাকেনা। তাই আমেরিকা থেকে আসা বিশেষ মোবাইল ফ্ল্যাশব্যাট ওয়েল্ডিং মেশিনের সাহায্যে জোড়া হবে লাইন। মাটির তলায় সুড়ঙ্গে এই লাইন থাকায় এর জন্য বিশেষভাবে লাইন পাতা হবে। অস্ট্রিয়ায় তৈরি এই বিশেষ রেলের পাত ১০০ বছর ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত। ইতিমধ্যেই যেগুলি ভিয়েনার নদীবন্দর থেকে জাহাজে কলকাতায় এসে পৌঁছেছে। রেললাইন পাতার উপযোগী মোটা কংক্রিটের স্তর ইতিমধ্যেই তৈরি করা হয়ে গিয়েছে। ২০২১ -এ কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়েছে কেএমআরসিএল।
পূর্ব ভারতের প্রথম সরকারি প্লাজমা ব্যাঙ্ক-কলকাতা মেডিকেল, করোনা রুখতে প্রস্তুতি তুঙ্গে
করোনায় আক্রান্ত বিধাননগরের ডিসি ট্রাফিক, উপসর্গ না থাকায় সপরিবার হোম কোয়ারেন্টাইনে
মৃত্যুর পর ২ দিন বাড়ির ফ্রিজে করোনা দেহ, অভিযোগ 'সাহায্য মেলেনি স্বাস্থ্য দফতর-পুরসভার'
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু এক সেনা কর্তার, ফোর্ট উইলিয়ামের শোকের ছায়া
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকলের পরও কোভিড জয়ী ৫৪-র দুধ ব্যবসায়ী, শহরকে দিলেন এক সমুদ্র আত্মবিশ্বাস
কোভিড রোগী ফেরালেই লাইসেন্স বাতিল, হাসপাতালগুলিকে হুঁশিয়ারি রাজ্য়ের
কলকাতায় একদিনে চিহ্নিত প্রায় ২০০ বাড়ি, কনটেইনমেন্ট জোন বৃদ্ধির কারণ বললেন মুখ্যসচিব