এবারের পুজোয় কোনও ফাঁক রাখতে চাইছেন না লালাবাগান নবাঙ্কুর। এই বছর তাদের পুজোর প্যান্ডেল তৈরির মূল উপাদান হল বাঁশের চটা। এই বছর এই পুজো কমিটি ৬৩তম পুজো বার্ষিকী। সেই উপলক্ষ্যে তারা একেবারে অন্য থিমের সাজেই পুজোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
খাদ্যতালিকায় যেকোনো কিছুর অত্যধিক ব্যবহার আপনার স্বাস্থ্যের নানাভাবে ক্ষতি করতে পারে। অতএব, বুদ্ধিমত্তার সাথে খাবার বেছে নেওয়া ভাল যাতে আপনি একটি সুস্থ জীবনযাপন করতে পারেন।
পুজোর জামা কাপড় সাধারণত সারা বছর আমরা পড়ে থাকি। সুতরাং এটা মাথায় রেখেই শপিং করা ভালো। তাই অতিরিক্ত রঙচঙে, গ্লেজ-যুক্ত পার্টি শার্ট না কেনাই শ্রেয়। ট্রেন্ডি পোশাকের সঙ্গে টাইমলেস পোশাক ও এবার ফ্যাশনে ইন।
চুলের যত্ন এই সকল পণ্য ব্যবহারের সঙ্গে খাদ্যতালিকায় বদল আনুন। যোগ করুন এই পাঁচটি খাবার। এতে চুলের যেমন বৃদ্ধি ঘটবে তেমনই বন্ধ হবে চুল পড়ার সমস্যা। জেনে নিন কী কী।
পুজোর আনন্দে খুশির রেশ বাঙালির মনে। তার উপর পুজোর আগে রূপচর্চা থেকে চুল সবকিছুই যেন বেড়ে যায়। পুজোর প্যান্ডেলে কীভাবে সকলের মধ্যমণি হয়ে ওঠা যায় তার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি।। জমকালো পোশাক, আর সাজলেই সকলের নজরকাড়া যায় না। তার জন্য শরীরেরও যত্নের প্রয়োজন হয়। পুজোর আগে এই কয়েকদিনের মধ্যে কীভাবে ত্বকের গ্লো ফিরে পাবেন, জেনে নিন অব্যর্থ টোটকা।
প্রতিবারের এবারেও তাই ভিন্ন ভাবনা নিয়ে ব্যপক প্রস্তুতিতে ব্যস্ত রয়েছে কাঁকুড়গাছি মিতালী সংঘ সার্বজনীন দুর্গোৎসব। এই বছরে তাদের ভাবনা 'বার্তা পৌঁছবে বিশ্ব জনে'।
বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন বার বি কিউ প্রন, রইল সহজ এক রেসিপির হদিশ। বাড়িতেই বানানো যায়, বার বি কিউ প্রন। গ্যাসেই বানাতে পারেন এই পদ। রইল রেসিপি।
সম্পর্কে ফাটল, ব্রেক আপের সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। কিন্তু সমীক্ষা বলছে, এই সমস্যা গুলো পুরুষদের সামান্য ভুলে বেশি বাড়ছে ব্রেক আপের সম্ভাবনা। ছোট্ট কারণেই নারীরা দূরে চলে যাচ্ছে পুরুষদের কাছ থেকে। একনজর দেখে নিন পুরুষদের কোন ভুলগুলির কারণে চিরতরে সম্পর্কে ছেদ ঘটছে।
অফিসে কাজের চাপ থেকে সংসারে চাপ- এই সবের কারণে মানসিক চাপ বাড়ে। আর এই চাপ নানা রকম শারীরিক জটিলতা বৃদ্ধি করে। এবার স্ট্রেসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিজে অভ্যেসের বদল করুন। জেনে নিন কী কী করবেন।
মনে করা হয় ষষ্ঠী তিথিতেই মা দুর্গা স্বর্গ থেকে মর্ত্যলোকে পদার্পণ করেন। সঙ্গে নিয়ে আসেন তার চার সন্তান লক্ষী, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী। ষষ্ঠী তিথিতেই ঢাকের বাদ্যির সাহায্যে মা দুর্গা ও তার সন্তানদের স্বাগত জানানো হয়।