বরদাং এলাকা থেকে নিখোঁজ ২৩ জন সেনার মধ্যে সাতজনের মৃতদেহ বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে, একজনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং বাকি নিখোঁজ সেনাদের খোঁজে সিকিম ও উত্তর বঙ্গের নানা এলাকায় তল্লাশি চলছে।
লোনাক হ্রদে মেঘ বিস্ফোরণের ফলে তিস্তা নদীতে আকস্মিক বন্যার ফলে প্রচুর পরিমাণে জল বয়ে যায়। যা চুংথাং বাঁধকে পুরো পুরি ভাসিয়ে নিয়ে যায়।
রাজ্য প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বাংলা থেকে সিকিমে যাওয়া প্রায় তিন হাজারেরও বেশি পর্যটক এখনও পর্যন্ত বাড়ি ফিরতে পারেননি, এখনও আটকে রয়েছেন প্লাবিত পাহাড়ে।
লোনাক লেকের পরে এবার এই লেকেও বিস্ফোরণের বিস্ফোরণের সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই কর্তৃপক্ষকে সতর্কতা জারি করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
দক্ষিণ লোনাক লেকে বিস্ফোরণের কারণে সিকমের তিস্তা নদী অবাহিকায় আকস্মিক বন্যা হয়। যার কারণে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ১০২ জনের।
হরপা বানের জেরে স্রোতসিনীর গর্ভে তলিয়ে গিয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তারই চিহ্ন ভেসে আসছে তিস্তার ঘোলা জলে।
স্রোতস্বিনীর ধ্বংসলীলায় রীতিমতো দুরমুশ হয়ে গিয়েছে আশপাশের এলাকা। ঘটনার জেরে সৈল শহরে আটকে পরেছে বহু পর্যটক৷
গাড়িটি জেমা যাওয়ার পথে একটি খাড়াই বাঁকের খাড়া ঢালে ছিটকে পড়ে। অবিলম্বে একটি উদ্ধার অভিযান শুরু করা হয়েছে এবং চারজন আহত সেনাকে এয়ারলিফট করা হচ্ছে।
ধৃত ব্যক্তি তাতাংচেনের বাসিন্দা। পুলিশ জানিয়েছে বান্ধবীকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিল। সেখানেই এই রক্তারক্তিকাণ্ড ঘটিয়েছে সে। কিন্তু কেন তাই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। পুলিশ সূত্রের খবর ধৃত ব্যক্তি জেরায় জানিয়েছে তার বান্ধবী তার সঙ্গে কথা বলছিল না।
মোটরবাইক চালিয়ে পৃথিবীর অন্যতম উচ্চতার গুরুদনগমার লেকে পৌঁছানো লক্ষ্য ছিল তিতাসের। এর সঙ্গে সিকিমের আরো বিভিন্ন জায়গা মিলিয়ে যাত্রা ছিল ২০০০ কিলোমিটার।