এক সপ্তাহ ধরে দেশে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দুই হাজারের উপরেই রয়েছে। আর তার জেরেই করোনার চতুর্থ ঢেউ নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের সার্বিক করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে বসেন।
২০০৮, ২০০৯ এবং ২০১০ সালে জন্মানো শিশুরা এই পর্বে টিকাকরণের জন্য যোগ্য হবে। ১২ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে যারা, তাদের হায়দ্রাবাদ-ভিত্তিক বায়োলজিক্যালস-ই দ্বারা তৈরি Corbevax নামের টিকাই দেওয়া হবে বলে জানা যাচ্ছে।
এই টিকার মাধ্যমে সরাসরি এক ব্যক্তির ডিএনএ-তে প্লাজমিড হিসেবে প্রবেশ করানো হয় এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে জোরদার করা হয়। প্লাজমিডগুলি সার্স কোভিড-২-এর স্পাইক প্রোটিনের সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে।
২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর, প্রধানমন্ত্রী মোদী এই প্রোগ্রামটি প্রথম শুরু করেছিলেন। এই অনুষ্ঠানেই দেশের একাধিক সমস্যা থেকে শুরু করে ইস্যু নিয়ে কথা বলে থাকেন মোদী।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে দেশ জুড়ে টিকা দান উৎসব শুরু হয়েছিল। দেশবাসীকে করোনা মোকাবিলার নয়া অস্ত্র সেদিন হাতে তুলে দিয়েছিল কেন্দ্র।
শীত আসতেই নতুন করোনা সংক্রমণের তরঙ্গের উত্থান ঘটছে ইউরোপের (Europe) দেশগুলিতে। অস্ট্রিয়ার (Austria) ফের জারি হতে পারে সম্পূর্ণ করোনভাইরাস লকডাউনের (Coronavirus Lockdown)।
কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিশ্বের প্রতিটি দেশকে পথ দেখিয়েছে। ৮২ তম মন কি বাত অনুষ্ঠানে সগর্বে এমনই ঘোষণা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর।
করোনা টিকাকরণে ইতিহাস সৃষ্টি করলো ভারত। দেশের ১০০ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার ক্ষমতা প্রমাণ করলো দেশ। গর্বের এই মুহূর্তকে 'ঐতিহাসিক' বলে আখ্যা কেন্দ্রের।
স্থানীয় সময় অনুসারে শুক্রবার কমলা হ্যারিসের সঙ্গে দেখা করেন মোদী। বেশ কিছুক্ষণ আলাপচারিতা চলে তাঁদের মধ্যে। এরপর যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে আমেরিকাকে ধন্যবাদ জানিয়ে মোদী বলেন, "বিপদের সময় পাশে দাঁড়ানোর জন্য আমেরিকাকে মন থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।"
কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার জানান হয়েছে ৬১ কোটি ৮৫ লক্ষ মানুষকে করোনা টিকার প্রথম ডোজটি দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ২১ কোটি ৫৫ লক্ষ মানুষ।