আবহাওয়ার এই উত্থান-পতন ইতিমধ্যেই উদ্বেগ বাড়িয়েছে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ সমস্ত রাজ্যকে তাপজনিত রোগ সম্পর্কে সতর্ক করে চিঠি লিখেছেন।
কালা জ্বর সমাজের নিম্ন আর্থ-সামাজিক স্তরের মানুষকে প্রভাবিত করে, তাই মানব সম্পদের সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে প্রাথমিক রোগ নির্ণয় এবং সম্পূর্ণ ব্যবস্থাপনা, সমন্বিত নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণ করা উচিত, তিনি পরামর্শ দেন।
তাঁর স্পষ্ট নির্দেশ, 'ভারত জোড়া যাত্রা'-র সময় করোনাভাইরাস সংক্রান্ত বিধি মেনে চলতে হবে। নাহলে বন্ধ করে দিতে হবে কংগ্রেসের এই জনসমাগম।
চিন, জাপান, আমেরিকা, কোরিয়া এবং ব্রাজিলে হঠাৎ করে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে যথাযথ সাবধানতা অবলম্বন করতে চায় ভারত সরকার। Government of India takes precautions as Coronavirus is spreading in China America
দূষণের জন্য মৃত্যু বাড়ছে এমন কোনও তথ্যপ্রমাণ নেই। লোকসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে দূষণ নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে এমন কথাই বলেন ভারতী।
করোনা ঠিক কোন পর্যায়ে গেলে একজন করোনা আক্রান্ত ব্যাক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত সেই বিষয় বুধবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে একটি বিশেষ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। সেখানে স্পষ্টভাবে বলা রয়েছে কোন পরিস্থতিতে এবং কী ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে বাড়িতে রোগীকে না রেখে তাঁকে হাসাপাতালে ভর্তি করা উচিত।
বুধবার অর্থাৎ ৫ জানুয়ারি কোন জেলায় করোনার গ্রাফ কেমন স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানান হল সেই পরিসংখ্যান। কলকাতাতেই যেন করোনা আক্রান্তের গ্রাফ উর্ধ্বমুখী।
১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের দেওয়া হবে ভারত বায়োটেকের করোনা প্রতিশেধক টিকা। স্বাস্থ্যকর্মী ও সমাজের সামনের সারির কর্মীরা ও ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিদের জন্যও আসছে বুস্টার ডোজ। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু কো-উইনে নাম নথিভুক্তকরন প্রক্রিয়া।
চিঠিতে চিকিৎসক সংগঠনের পক্ষ থেকে চিকিৎসক , স্বাস্থ্যকর্মী ও ফ্রন্টলাইন করোনা যোদ্ধাদের ওপর টিকার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
কোভিড পরিস্থিতি রীতিমত উদ্বেগজনক। আশঙ্কা প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন বিজয়নকে।