বিষয়টি ক্রমাগত লুকিয়ে চলেছে চিন সরকার। এবার জিনপিং প্রশাসনের কোভিড আক্রান্তদের বিস্তারিত তথ্য চাইল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO।
হাসপাতালের জেনারেল ওয়ার্ডে কোভিড- ১৯এ আক্রান্ত এক মহিলা রোগীকে ভর্তি কে কেন্দ্র করে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে পাণিহাটি হাসপাকাতালে । সেলাইনের বোতল হাতে করে বেরিয়ে আসতে দেখা যায় আতঙ্কিত রোগীদের।
বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কোভিড ওয়ার্ডে অগ্নিদগ্ধ হয়ে সন্ধ্য়া মণ্ডল নামে একজন কোভিড রোগীর মৃত্য়ু হয়েছে। এরপরেই টুইটে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত কমিটির গড়ার কথা জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
আমরির পর ফের রাজ্যের সরকারি হাসপাতালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। অগ্নিদগ্ধ হয়ে একজন কোভিড রোগীর মৃত্য়ু হয়েছে, কোভিড ওয়ার্ডে হাসপাতালের নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর (ICMRI) পক্ষ থেকে নতুন নির্দেশিকা জানানো হয়েছে। তাদের দাবি, ঝুঁকিপূর্ণ কোভিড রোগীর (Covid) সংস্পর্শে এলেই পরীক্ষার প্রয়োজন। কোভিডের (Corona) কোনও লক্ষণ নেই তাদের এই পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।
২০২১ সালের এপ্রিল মাসে ভারতে হানা দিয়েছিল কোভিড-১৯ মহামারির বিধ্বংসী দ্বিতীয় তরঙ্গ। আর সেই সময়ই ভারতের পবিত্রতম নদী গঙ্গার জলে ভেসে উঠেছিল শয়ে শয়ে মৃতদেহ।
রাজ্যে বেড়ে গিয়েছিল করোনার সংক্রমণ। সেই কারণে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তেই একাধিক হাসপাতালকে করোনা হাসপাতালে পরিণত করা হয়েছিল। করোনার বাড়বাড়ন্তের জেরে ওন্দা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালটিকেও সাধারণ হাসপাতাল থেকে করোনা হাসপাতালে পরিবর্তন করা হয়েছিল।
কী কারণে এই আগুন তার কারণে এখনও স্পষ্ট নয়। তবে গোটা হাসাপাতেলর আগুন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে শর্টসার্কিট থেকেই এই অগ্নিকাণ্ড।
এই ডাক্তারির ছাত্রীই ছিলেন ভারতের প্রথম করোনা রোগী। চিনের উহান থেকে ফেরার কয়েকদিনের মধ্যেই ধরা পড়েছিল তিনি করোনা পজিটিভ।