সাত বছরের এই অভিযান এবার শেষ করে বেন্নুর নুড়ি-পাথর সংগ্রহ করে পৃথিবীর বুকে ফিরে আসছে নাসার মহাকাশযান ‘ওসিরিস-রেক্স’।
নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, RHESSI স্যাটেলাইটটি প্রায় ২১ বছর ধরে কাজ করেছে। এই স্যাটেলাইটের দায়িত্ব ছিল সূর্য থেকে নির্গত সৌর শিখা এবং করোনাল মাস ইজেকশন (CMEs) পর্যবেক্ষণ করা।
পৃথিবীকে অতিক্রম করার সময় এর দূরত্ব থাকবে ৬ লক্ষ ৮৬ হাজার কিলোমিটার। তবে, মহাজাগতিক ক্ষেত্রে এই দূরত্ব নেহাতই নগণ্য বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
প্রবল গতিতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিপজ্জনক গ্রহাণু। যা নিয়ে সতর্ক করল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। সংস্থার বিজ্ঞানী ও কর্মকর্তাদের কথায যে গ্রহাণুটি বিশ্বের দিকে ধেয়ে আসছে সেটি বিশ্ববাসীর কাছে একটি হমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন বিশাল আকাশের গ্রহাণুটি প্রবল গতিতে ধেয়ে আসছে
পৃথিবীর চারপাশে গ্রহাণুদের কার্যকলার ইদানিংকালে অনেকটাই বেড়ে গেছে। যা নিয়ে আগেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাশা। এখন ন্যাশানাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা নাসা একটি সতর্কতা জারি করেছে।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি অনুসারে, 2013 BO76 নামক গ্রহাণুটি বৃহস্পতিবার সকালে ৫,১১০,০০০ কিমি দূরত্বে ছিল। এটি নাকি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে পৌঁছাবে।
ভ্যালেন্টাইনস ডে-তে তিনটি গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে যাবে। তাদের মধ্যে একটি আইকনিক আর্ক ডি ট্রাইমফের মতো প্রায় বিশাল।
সাইকি ১৬ গ্রহাণুতে যা সম্পদ আছে, তাতে কোটিপতি হয়ে যেতে পারে পৃথিবীর সকলে। ১৮৫২ সালে আবিষ্কৃত গ্রহাণুটিতে অভিযানে যাচ্ছে নাসা।
পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব যতটা তার থেকে প্রায় ১২ গুণ দূর দিয়ে যাবে এই গ্রহাণু। কিন্তু, তাও একে 'নিয়ার আর্থ অবজেক্ট' বা পৃথিবীর কাছাকাছি থাকা বস্তু হিসেবে ধরা হয়েছে।
মহাকাশে ঘুরে বেড়ানো গ্রহাণু বা অন্য কোনও মহাজাগতিক বস্তু পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়ার বিপদ থেকে রক্ষা পেতে এলন মাস্কের স্পেসএক্স সংস্থার হাত ধরল মার্কিন সরকারি মহাাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। 'কাইনেটিক ইম্পেক্টর' প্রযুক্তি অর্থাত পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়তে পারে এমন মহাজাগতিক বস্তুদের উচ্চ-গতির মহাকাশ যান দিয়ে ধাক্কা মেরে অন্যদিকে চালিত করার প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। আর এই কাজের জন্যই স্পেসএক্স সংস্থার সঙ্গে ৬৯ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে তারা।