এর আগেও সায়গল হোসেনের বাড়ি ও ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর নগদ টাকা, সোনা গয়না-সহ বিপুল বিষয়সম্পত্তির দলিল উদ্ধার করেছিল সিবিআই। তারপর শুক্রবার আবার প্রায় ১ কোটি টাকার সম্পত্তির নথি পেশ করা হল।
দেহরক্ষীদের অপ্রত্যাশিত আচরণ দেখতে পেয়েও সম্পূর্ণ ঘটনায় একেবারে চুপ থাকতে দেখা যায় সলমন খানকে।
গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা সমিতির পক্ষ থেকে প্রশ্ন তোলা হয় যে, এরপরেও কি শ্রী মনোজ মালব্যের ডিজি পদে থাকার কোন নৈতিক অধিকার থাকে?
আদালতের কাছে তিহাড় জেলে গিয়ে কেষ্টর দেহরক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চাওয়া হয় সিবিআই-এর পক্ষ থেকে। তদন্তকারী সংস্থাকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতিও দেন বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী।
শনিবার বিকেলে মুম্বাই বিমানবন্দরের কাস্টমস কর্তারা আটক করলো শাহরুখ খানের খাস দেহরক্ষী রবি সিংকে .তার লাগেজ থেকে দুটি বিলাসবহুল ঘড়ির কভার পাওয়া যায় ।বিলাসবহুল ঘড়ির শুল্ক পরিশোধের জন্যই তাকে আটক করে কাস্টমস অফিসাররা
গোরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হয়ে আসানসোল জেলে রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। গত সাত অক্টোবর টানা জেরার পর তাঁকে জেলবন্দি অবস্থাতেই গ্রেফতার করে ইডি। এরপরই সায়গলকে ট্রানজিট রিমান্ডের জন্য দিল্লি নিয়ে যেতে চায় ইডি।
এবার অনুব্রত মন্ডলের দেহরক্ষীর বিপুল পরান সম্পত্তির হদিশ পেলো ইডি। সিবিআই সূত্রেক হবার মুর্শিদাবাদ জেলার ডোমকলে সহগলের যে বিলাসবহুল বাড়ি ও ৩৫ টি সম্পত্তির হদিশ মিলেছে যার মূল্য ২ কোটি ৫৭ লক্ষেরও বেশি। চলুন জানা যাক আর ঠিক কি কি চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে এই বিষয়ে।
এবার কি কান টানলে মাথা আসে পদ্ধতি ধরল সিবিআই, কারণ গরুপাচার কান্ডে গ্রেফতার করা হল অনুব্রত মন্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে। বীরভূমে তৃণমূলের জেলা সভাপতির দেহরক্ষীকে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই দফায় দফায় জেরা করা হয়।
সস্ত্রীক বিপিন রাওয়াত ছাড়াও মৃতদের তালিকায় ছিলেন সেনানায়কের দীর্ঘদিনের ব্যক্তিগত দেহরক্ষী অর্থাৎ বাংলার সৎপাল রাই। রবিবার শিলিগুড়ি এসে পৌঁছালো সৎপাল রাইয়ের কফিন বন্দী দেহ।
গুরমিত সিং বা শেরা, সলমন খানের দীর্ঘ দিনের দেহরক্ষী। টাইগার সিকিউরিটি নামে তিনি একটি সংস্থাও চালান। নিজের নিরাপত্তা রক্ষী রয়েছে তাঁর।