বিশ্বভারতীর তরফে বলা হয়েছে, মেলা সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যয় বোলপুর মহকুমা প্রশাসনকে বহন করতে হবে। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ বা শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট কোনও ব্যয় বহন করবে না।
সোমবারই কর্মসিমিতির বৈঠকের পর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট জানিয়ে দেয় চলতি বছর পৌষমেলা আয়োজন করা যাবে না।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকায় প্রায় সবাই ভেবেছিলেন যে হয়ত পৌষমেলা হতে চলেছে। সে আশায় জল ঢেলে দিল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ।
বীরভূম জেলার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য মেলা করাও প্রয়োজন। আবার, মেলায় আসা মানুষের অসচেতনতার জন্য বারবার পরিবেশ আদালতের প্রশ্নের মুখেও পড়তে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে।
শান্তিনিকেতনের পূর্বপল্লির মাঠে ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলা হবে কি না সেই সিদ্ধান্ত নিতে এবার বিশেষ বৈঠকের আয়োজন।