যখন আয়কর দফতর বিবিসি ইন্ডিয়ার অফিসে অনুসন্ধান অভিযান পরিচালনা করেছিল, তখন সরকারের এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা করেছিল বিরোধী দলগুলি
ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের সরকারও এবার স্পষ্ট দাঁড়াল সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে।
এই সংবাদ সংস্থার কর দেওয়ার একাধিক নথিপত্রে গুরুত্বপূর্ণ অসঙ্গতি ধরা পড়েছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
বিবিসির পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয় নিরপেক্ষ খবর করতে পিছপা হবেন না তাঁরা। আগের মতোই ভয় না পেয়ে নিরপেক্ষ ভাবে খবর করে যাবে।
মঙ্গলবার বিবিসির দিল্লি ও মুম্বইয়ের অফিসে হানা দেয় ইনকাম ট্যাক্সের প্রতিনিধি দল। ঘটনার জেরে শোরগোল পড়ে যায় জাতীয় রাজনীতিতে।
দেশে 'অঘোষিত জরুরি অবস্থা' চালু হয়েছে বলেও দাবি বিরোধীদের। কিন্তু যাবতীয় অভিযোগ নস্যাৎ করল বিজেপি। তাঁদের পালটা অভিযোগ, বিবিসি বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিগ্রস্থ সংস্থা।
আদানি গোষ্ঠীর আর্থিক নয়ছয় এবং মোদী সরকারের অধীনে ভারতের ‘দাঙ্গা’ সংক্রান্ত ডকুমেন্টরি নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন দলের প্রধান সেনাপতি।
ভারতে ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন (বিবিসি) এর উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের আবেদন খারিজ করল শীর্ষ আদালত। শুক্রবার বিবিসিত তথ্যচিত্র বিতর্কে রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট।
বর্ষীয়ান সাংবাদিক এন রাম, তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্র, সমাজকর্মী এবং আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ এবং আইনজীবী এমএল শর্মার দায়ের করা আবেদনের শুনানির সময় সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্র এবং অন্যদের নোটিশ জারি করেছে।
‘গুজরাত দাঙ্গা’ বিবিসির তৈরি করা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্পর্কিত দুটি এপিসোডের একটি তথ্যচিত্র নিয়ে দেশ জুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সেই বিষয়েই এবার বিবিসির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন রুশ বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা।