জাপানে স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ২১ মিনিটে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়। এর পরে, ৮০ সেন্টিমিটারের ঢেউ তোয়ামা প্রিফেকচারে বিকাল ৪.৩৫ মিনিটে উপকূলে আঘাত হানে এবং তারপর ৪.৩৬ মিনিটে ঢেউগুলি নিগাতা প্রিফেকচারে পৌঁছে।
১০০ কিলোমিটার এই প্রকল্প। প্রথম দফায় ৫০ কিলোমিটার রেলপথ চালু করা হবে। যারই আপডেট দিয়েছেন রেলমন্ত্রী। পাশাপাশি National High-Speed Rail Corporation Ltd বা NHSRCL সম্প্রতি বুলেট ট্রেন নিয়ে আপডেট দিয়েছে।
হাওড়া থেকে বারাণসী পর্যন্ত চলবে এই বুলেট ট্রেন। ভারতে বুলেট ট্রেন কর্মসূচির দিকে আরেকটি পদক্ষেপ হল রেল মন্ত্রক দ্বারা সাতটি উচ্চ গতির রেল করিডোরের জন্য ডিপিআর প্রস্তুত করা।
বেঙ্গালুরুর সংস্থা Bulleteer Customs বুলেটকে একেবারে বৈদ্যুতিক বুলেটে বদলে দিয়েছে। আর ওই ইলেকট্রিক বুলেটের নাম সংস্থা 'Gasoline' দিয়েছে। রয়্যাল এনফিল্ডের Bullet (১৯৮৪ মডেল) এর উপর বেসড।
তৃণমূল পশ্চিমবঙ্গকে বারুদের স্তুপের উপর দাঁড় করিয়েছে। মানুষ চায় গণতন্ত্র, ব্যালট। তৃণমূল চায় গুলি, বোমা, বন্দুক, বুলেট।'
বন্দে ভারত প্রকল্প এবং এর খরচ সম্পর্কে বলতে গিয়ে মণি বলেন, “ট্রেনটির বাজেট নিয়ে সন্দেহ ছিল। পরিস্থিতি খারাপ হলে সমালোচনার মুখে পড়তে হবে বলে কেন্দ্র চিন্তিত ছিল।
সেনা বাহিনী জানিয়েছে, জঙ্গিরা গুলি ও গ্রেনেড ছোঁড়ার আগে একজন স্নাইপার সামনে থেকে সেনা বাহিনীর ট্রাকটিকে লক্ষ্য করেছিল বলেও মনে করা হচ্ছে। জঙ্গিরা স্টিলের কোর বুলেট ব্যবহার করেছিল।
আহমেদাবাদ-মুম্বাই বুলেট ট্রেন: ট্রেনটি আহমেদাবাদ এবং মুম্বাইয়ের মধ্যে একটি উচ্চ গতির রেল করিডোরে ৩২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে চালানো হবে, রেল মন্ত্রক তাঁর টুইটার হ্যান্ডেলে মুম্বাই-আহমেদাবাদ হাই স্পিড রেল (MAHSR) প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা শেয়ার করেছেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কি রয়েছে সেই রিপোর্টে।
মিছিলের পুরোভাগে ছিলেন মাতঙ্গিনী হাজরা। গুলি এসে লাগল তাঁর পায়ে, হাতের শঙ্খ মাটিতে পড়ে গেল, পরের বুলেটের আঘাতে হাত নেমে এলো মাটিতে। তখনও তিনি বলছেন, “ইংরেজ তুমি ভারত ছাড়ো।”
ট্রেনে করেই মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছে মানুষ। অবাক লাগলেও এই অসম্ভবই সম্ভব হতে চলেছে। জাপানিদের মগজাস্ত্রের ধারে একটি অত্যাধুনিক বুলেট ট্রেন পরিকল্পনা চালু হতে চলেছে। জাপানি গবেষকদের বৈপ্লবিক পদক্ষেপ যাত্রীদের এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে পৌঁছে দেবে।