রবিবার অর্থাৎ ১ অক্টোবর ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত সংলগ্ন এই এলাকায় একটি সন্দেহজনক ড্রোন দেখতে পায় বিএসএফ। এই ড্রোনের সাথে দুটি প্যাকেট আটকানো ছিল।
ভারতীয় জলসীমায় আটক করা হল একটি পাক নৌকা। যাতে রয়েছে বিপুল পরিমাণ মাদক। ওই নৌকার ১০ জন নাবিককেও গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে মিলেছে বেশ কিছু অস্ত্রশস্ত্র।
ভারতের উত্তরের পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতির প্রবেশদ্বার মুন্দ্রা বন্দর থেকে উদ্ধার হল প্রায় ৩ হাজার কেজি মেফোড্রন। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ২১ হাজার কোটি টাকা।
নাভা শেভা বন্দর থেকে ধরা পড়ল ২২ টনেরও বেশি মাদক । লেকোরোসিস প্রলেপ দেওয়া এই কন্টেইনারের মধ্যে ছিল প্রায় ১৭৫০ কোটি টাকা মূল্যের হেরোইন ।
১১৩ কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার কলকাতা বিমান বন্দরে। ১৬ কেজি হেরোইন-সহ গ্রেফতার তিন বিদেশ যাত্রী। এটিই এযাবৎকালে কলকাতায় উদ্ধার হওয়া সবথেকে বেশি পরিমাণ মাদক, দাবি গোয়েন্দাদের।
তদন্তকারী অফিসাররা বলছেন, লালগোলায় বিভিন্ন দামের হেরোইন তৈরি হয়। প্রতিটি মাদকের রং আলাদা হয়। ধবধবে সাদা হেরোইনের দাম সবচেয়ে বেশি।
তল্লাশি চালিয়ে রাইফেল, ২০টি কার্তুজ , ২০০ গ্রাম ব্রাউন সুগার, নিষিদ্ধ সিরাপের ১৩৮টি বোতল উদ্ধার করেছে ভারতীয় সেনা জওয়ানরা।
ইয়াবা ট্যাবলেট সহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করল বালুরঘাট থানার পুলিশ। ধৃতদের নাম সমর সাহা, আকবর আলি দেওয়ান ও সুমন মালি।
মুন্দ্রা বন্দর থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল হেরোইন। যেটি পাচার করা হচ্ছিল। রাজস্ব গোয়েন্দা দফতর সেগুলি বাজেয়াপ্ত করে। তারপরই অনেকে প্রশ্ন তোলেন এই ঘটনার পরে কেন মুন্দ্রা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।
ইসলামপুর এলাকায় ব্রাউন সুগার ও নগদ টাকা সহ গ্রেপ্তার তিন যুবক। ব্রাউন সুগারের আনুমানিক বাজার মূল্য আড়াই লক্ষ টাকা।